গরম গরম ভাত, একটু ঘি, আলু সেদ্ধ। এক কথায় অমৃত। যেমন চটজলদি হয়ে যায়, তেমন ভালো লাগে খেতে। পাশে মুখরোচক খাবার দেওয়া হলেও এই খাবারকেই বেছে নেবেন অধিকাংশ মানুষ। এছাড়াও ঘি মোচার ঘণ্ট থেকে খিচুড়ি সবেতেই দেওয়া যায়। স্বাদ বাড়ায় দারুন ভাবে। একাধিক নিরামিষ খাবারে ঘি ব্যবহার করলে ত𓂃ার পুষ্টিগুণ যেমন বাড়ে তেমনই বাড়ে স্বাদ।
তবে কি শুধুই নিরামিষ খাবার? কেউ চাইলে কষা মাংসেও ঘি ছড়িয়ে দিতে পারেন। আলাদাই মাত্রা যোগ করে দেয় খাবারে। বা ফিশ/চিকেন রেজালাতেও দেওয়া যেতে পারে ঘি। খাঁটি গ🤡াওয়া ঘির সুগন্ধই মন ভরিয়ে দেয়।
এছাড়া ঘি পুজোতেও কাজে লাগে। মূলত হোম যজ্ঞে এবং প্রদীপ জ্বালাতে। হিন্দু শাস্ত্রে ঘিকে পবিত্র ব🥃লে মনে করা হয়। অনেকে ভোগের লুচি, পোলౠাও, ইত্যাদি বানাতেও ঘি ব্যবহার করে থাকেন।
ঘিয়ের অনেক 🧜পুষ্টিগুণ আছে। তাই তো পুষ্টিবিদরা ঘি খেতে বলেন। কিন্তু চাইলে কী আর 🎃খাঁটি ঘি পাওয়া যায়? বাজারে এখন অনেক ভেজাল, নকল ঘি পাওয়া যায়, যা মোটেই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়। একবার খাওয়া মানেই সারাদিনের ঝামেলা। চোয়া ঢেঁকুর থেকে গ্যাস, বদ হজম সবাই গুটি গুটি পায়ে এসে শরীরকে "উপস্থিত স্যার" বলে যাবে!
তাই খাওয়ার আগে খাঁটি 🧸ঘি চেনা খুব জরুরি। কী করে বুঝবেন যে যেটা খাচ্ছেন সেটা খাঁটি কিনা?
- একটুখানি ঘি নিয়ে হাতের তালুতে ফেলুন। যদি দেখেন গলে যাচ্ছে তাহলে বুঝবেন এটা খাঁটি গাওয়া ঘি।
- অন্যদিকে ঘি ফ্রিজে রাখার পর যদি জমে যায় তাহলেও নিশ্চিন্ত থাকবেন যে আপনার ঘি কিনতে ভুল হয়নি। খাঁটি ঘি কিনেছেন।
মনে রাখবেন ভেজাল মেশানো ঘি কখনই জমে যায় না। তরল থা🅘কে সবসময়। এটা গাওয়া ঘিতে হয় না।