করোনার আতঙ্ক পৃথিবী থেকে অনেকটাই কেটে গিয়েছে। কিন্তু করোনাভাইরাস পৃথিবী থেকে চলে যায়নি। আদি যুগেও পৃথিবীতে ক🧸রোনাভাইরাস ছিল। তার একটি অচেনা রূপ ২০১৯ সালের শেষে মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। তার পর থেকেই এই ভাইরাস আলোচনার কেন্দ্রে। এর টিকা আবিষ্কারের পরে এটি এখন ভালো রকম ভাবেই নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রয়েছে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা যেমনটি বলেছিলেন, এই ভাইরাসও ঠিক তেমন ভাবেই কাজ করেছে চলেছে। অর্থাৎ এটি ক্রমাগত বদ🌳লে চলেছে নিজের রূপ। তার কোনও কোনওটি বেশ সমস্যায় ফেলছে অনেককেই। হালেও যেমন হয়েছে। এর নতুন রূপ JN.1 নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানীরা।
(আরও পড়ুন: শরীরে ভিটা🌟মিন ডি’র ঘাটতি হচ্ছে না তো? এই ৫ লক্ষণ দেখল𝓰েই সাবধান)
হালে কোভিডের নতুন একটি রূপ আবার দ্রুত গতিতে ছড়াচ্ছে। এটির নাম JN.1। এই নতুন করোনার সংক্রমণের হার চিন্তায় 🀅রেখেছে বিজ্ঞানীদের। তাঁদের মতে, এটি সম্পর্কে এখন🐠ই সচেতন হওয়া উচিত। না হলে আগামী দিনে এই করোনাভাইরাসটি বিপদে ফেলতে পারে অনেককেই।
(আরও পড়ুন: কান পরিষ্কার করার সময়ে 😼এই ভুলগুলি আপনি করেন ⛦না তো? তাহলেই বিপদ)
সেই তালিকায় কারা রয়েছেন? মূলত যাঁদের রোগ প্রতিরোধ শক্তি কম, তাঁদের ক্ষেত্রে বিপদের ভয় বেশি বলেই মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। এই তালিকায় যেমন আছেন বয়স্ক মানুষ, তেমনই আছেন ক্যানসারের মতো রোগে আক্রান্ত বা রোগ সারিয়ে ওঠ🦄া মানুষও। কারণ তাঁদের ক্ষেত্রে রোগ প্রতিরোধ শক্তি দুর্বল হওয়ায় এই নতুন করোনা বেশ সমস্যায় ফেলতে পারে। তাই গোড়াতেই কয়েকটি লক্ষণ সম্পর্কে সচেতন হতে বলেছেন তাঁরা। এমন লক্ষণ দেখলেই দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
(আরও পড়ুন: টাকে একমাথা চুল ফিরিয়ে আনতে পারে ঘি! কীভাবে বඣ্যবহার করবেন, সেটি জানতে হবে শুধু)
এবার দেখে নেওয়া যাক, সেই লক্ষণগুলি কী কী?
- এই করোনায় আক্রান্ত হলে প্রথমেই নাক দিয়ে জল পড়া শুরু হয়। সর্দি, গলা ব্যথা, মাথা ধরা এর প্রাথমিক লক্ষণের মধ্যে আসতে পারে।
- আপার রেসপিরেটরিতে অস্বস্তিও বোধ করতে পারেন কোনও কোনও আক্রান্ত। বিশেষ করে যাঁদের শ্বাসের সমস্যা আছে, তাঁদের সাবধান হতে বলেছেন বিজ্ঞানীরা।
- খিদে কমে যেতে পারে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে। তার সঙ্গে দেখা দিতে পারে বমি বমি ভাব।
- এর সঙ্গে মারাত্মক ক্লান্তি গ্রাস করতে পারে যে কোনও আক্রান্তকে।
(আরও পড়ুন: ঘুম কম হলেই বাড়বে ক্যানসারের ঝুঁকি! উদ্বেগজনক তথ্য খুঁজে ♍পেলেন গবেষকরা)
মোটের উপর এই লক্ষণগুলি দেখলেই সাবধান হতে বলেছেন চিকিৎসকরা। তবে এটি নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। সচেতন থাকলেই এ থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে বলেও তাঁদের মধ্যে অনেকে মনে করছেন।&n🧸bsp;