উত্তরবঙ্গে বেড়াতে গেলে অনেকেই সরকারি অতিথি নিবাসের ঠিকানা খোঁজেন। শিলিগুড়ি থেকে কালিম্পং একাধিক অতিথি নিবাꦆস রয়েছে যেগুলি সরকারি পরিচালনা চলে। এমনকী পাহাড়ের এমন জায়গায় সরকারি অতিথি নিবাস রয়েছে যা এক কথায় অনন্য় সুন্দর। মানে লোকশেনগুলিও দারুন। তার মধ্য়ে অন্যতম হল কালিম্পংয়ের মর্গান হাউজ। তবে এবার রাজ্যের একাধিক সরকারি অতিথি নিবাসকে একেবারে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। তবে শীতের মরশুম শেষ হয়ে যাওয়ার পরে গরমকালে ফের শুরু হবে পর্যটনের মরশুম। তার আগেই যে সব কিছু ঢেলে সেজে যাবে এমনটা নয়। কারণ এগুলি সময় সাপেক্ষ।
সেক্ষেত্রে যেটা পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে পুজোর আগেই এই অতিথি নিবাসগুল🌳িকে যথাযথভাবে উন্নত ক🐷রা হবে। সূত্রের খবর, ও আনন্দবাজারের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে সব মিলিয়ে ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে এই সংস্কার প্রকল্পে। তার মধ্য়ে পাঁচ কোটি টাকা খরচ করা হবে উত্তরবঙ্গের ৬টি অতিথি নিবাসের সংস্কারের জন্য। আরও ঝা চকচকে করে গড়ে তোলা হবে এই অতিথি নিবাসগুলিকে।
সূ্ত্রের খবর, শিলিগুড়ি মাল্লাগুড়ি মোড়ে রয়েছে মৈনাক অতিথি নিবাস। পাহাড়ে ওঠার আগে বা পাহাড় থেকে নামার পরে অনেকেই থাকেন এই মৈনাকে। বেশ সুন্দর, ছিমছাম। বহু সরকারি পদস্থ কর্তাও অতিথি হয়ে থাকেন এখানে। এই নিবাসের মূল গেট, নিকাশির জন্য অন্তত ২৫ লাখ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। জলপাইগুড়ির তিলোত্তমা পর্যটনকেন্দ্রের জন্য় চার লাখ, গজলডোবার ভোরের আলোর কটেজগুলিকে আরও পর্যটক বান্ধব করার জন্য , স্বাচ্ছন্দ্য বৃদ্ধির জন্য পাঁচ লাখ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। কার্শিয়াংয়ের জন্য় দুকোটি ৩৬ লাখ টাকা ও কালিম্পংয়ের মর্গান হ𒀰াউজের কাজ করার জন্য় কিছু টাকার প্রয়োজন। সেই কাজের জন্য সব মিলিয়ে দেড় কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। দার্জিলিং টুরিস্ট লজের সংস্কারের জন্য় বরাদ্দ করা হয়েছে ২৮ লাখ টাকা।
কালিম্পংয়ের মর্গান হাউজ। পাহাড়ে বেড়াতে গেলে অনেকেই চান এই মর্গান হাউজ বুক করতে। তবে ইচ্ছা হলেও এখানে বুকিং পাওয়া সহজ কাজ নয়। তবে এবার এই কালিম্পংয়ের মর্গান হাউসে শুধু বেড়ানোর ঠিকানা নয়, পাহাড়ে যারা বিয়ে করতে চান তাদের জন্য়ও এই মর্গান হাউস ভাড়া দেওয়াꦗ হতে পারে।