চিজ স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ, 🔴তা আমরা সবাই জানি। অনেকে বলেন, উচ্চ পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পাশাপাশি সোডিয়ামের কারণে এটিকে ক্ষতিকারক বলে মনে করেন। যဣেমন, সাধারণত মাঝে মধ্যে একবার চিজ খাওয়া নিরাপদ বলে মনে করা হয়।
ডিজিটাল স্রষ্টা ডাঃ এরিক বার্গ, যিনি জানিয়েছেন, যে প্রতিদিনের চিজ খাওয়ার উল্লেখযোগ্য সুবিধা রয়েছে, বিশেষ করে যারা তাদের দৈনন্দিন খাদ্যতলিকায় প🍸্রোটিন যোগ করতে চান তাদের জন্য।
আরও পড়ুন: কোমর আর হাঁটুর বাতের ব্যথ✱া? বয়স্করাই কেন বেশি ভোগেন এতে? সামলাবেন কী করে
"আমি কেন প্রতিদিন চিজ খাই এবং কেন আপনারও উচিত সে সম🍸্পর্কে কথা বলতে চাই," ডাঃ বার্গ তার ইনস্টাগ্রাম রিলে জোর দিয়ে বলেছে🧜ন।
যদিও তিনি প্রক্রি𒆙য়াজাত চিজ খাওয়ার ব্যাপারে জোর দেননি। তিনি ছাগল এবং ভেড়ার দুধের চিজ খাওয়ার সপক্ষে কথা বলছ💃েন।
তিনি বলেছেন, ‘আমি মনে করি সেরা চিজ হবে ছাগলের চিজ এবং ভেড়ার চিজ … এবং আমি এই আলোচনায় এটির উপর আরও ফোকাস করতে যাচ্ছি। ভেড়ার চিজ, ছাগলের চিজ A2 কেসিন - এটিই প্রোটিন, এবং এটি আপনা𒁏র পরিপাকতন্ত্রে তেমন সমস্যা তৈরি করবে না। বিশ্বের কিছু বয়স্ক মানুষ ভেড়া এবং ছাগলের দুধের চিজ খায়।’
তাহলে ডাঃ বার্গ কি ঠিক?
DHEE সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালের প্রধান ডায়েটিশিয়ান এবং পুষ্টিবিদ শুভা রমেশ এল ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেন, ‘ছাগলের চিজ এবং ভেড়ার চিজ হল চমৎকার প্রোটিনের উৎস, যা গরুর দুধ বা মাংস থেকে প্রাপ্ত অন্যান্য প্রাণী থেকে প্রাপ্ত প্রোটিনের সাথে তুলনীয়। এই চিজগুলি সাধারণত একটি সম্পূর্ণ প্রোটিন প্রোফাইল অফার করে, যার মধꦰ্যে সমস্ত প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে যা শারীরিক ক্রিয়াকলাপের জন্য🏅 প্রয়োজনীয়।’ তিনি আরও বলেন, ছাগল এবং ভেড়ার চিজের প্রোটিন অত্যন্ত জৈব উপলভ্য, যার অর্থ এটি শরীর দ্বারা সহজেই শোষিত এবং ব্যবহার করা হয়, এটি পেশী মেরামত এবং বৃদ্ধির জন্য প্রতিদিনের খাদ্যের একটি উপকারী উপাদান করে তোলে।চিজ খাওয়ার প্রোবায়োটিক উপকারিতা খুব বেশি। এতে লাইভ প্রোবায়োটিক থাকে যা অন্ত্রের স্বাস্থ্যকে উন্নত করে। এই উপকারী ব্যাকটেরিয়া হজমে সাহায্য করে, অন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।তিনি এও বলেন , ‘প্রতিদিন পরিমিত পরিমাণে চিজ খাওয়া একটি সুষম অন্ত্রের মাইক্রোবায়োমে অবদান রাখে। এটি গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল স্বাস্থ্যের উন্নতিও করে এবং সম্ভাব্য পুষ্টির শোষণকে উন্নত করে।"প্রতিদিন চিজ খাওয়ার অসুবিধা কী কী হতে পারে?যদিও চিজ প্রতিদিন পরিমিতভাবে খাওয়া যেতে পারে, তার কিছু অসুবিধাও রয়েছে।’
চিজ, যে কোনও আকারেই, ক্যালোরি এবং স্যাচুরেটেড ফ্যা🐈ট বেশি থাকে, যা বেশি পরিমাণে খাওয়া হলে ওজন বৃদ্ধি⛎ এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।শুভা আরও বলেন যে চিজে সাধারণত সোডিয়াম বেশি থাকে, যা অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া হলে উচ্চ রক্তচাপ এবং অন্যান্য কার্ডিওভাসকুলার সমস্যাও হতে পারে।ল্যাকটোজ কম থাকা সত্ত্বেও, ছাগল এবং ভেড়ার দুধের চিজের দৈনিক ব্যবহার এখনও সেভাবে গ্রহনযোগ্য হয়ে ওঠেনি। কারণ এর থেকে ব্রণ বা অন্যান্য আলসর জাতীয় সমস্যার প্রবণতা থেকেই যায়।