কম বয়সী হোক কতটা বেশি বয়সী, এখ꧟ন যে কোনও বয়সের মানুষের হতে পারে মধুমেয় রোগ। একবার এই রোগে আক্রান্ত হলে তা থেকে মুক্তি পাওয়া প্রায় অসম্ভব। তবে খাদ্যের তালিকায় যদি রাশ টানা যায়, তাহলে ডাইবিটিস থাকবে নিয়ন্ত্রণে।
কত ধরনের মধুমেয় রোগ হয়?
প্রধ♉ানত দুই ধরনের মধুমেয় রোগ হয়। টাইপ ১ এবং টাইপ ২। প্রথম ডায়াবিটিসের কারণ হলো জিন, যাদের পরিবারে কোনও ব্যক্তি মধুমেয় রোগে আক্রান্ত তাদের মধ্যে এই রোগের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। অন্যদিকে অতিরিক্ত মানসিক চাপ এবং জাঙ্ক ফুড আহার করার অভ্যাস আপনাকে টাইপ ২ মধুমেয় রোগে আক্রান্ত করতে পারে।
(আরো পড়ুন: গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ইউরিন ইন𓄧ফেকশন, কী করে বাঁচবেন এই সমস্যা থেকে)
খাদ্য তালিকায় কী কী রাখা উচিত?
ডাইবিটিস রোগে আক্রা🐻ন্ত ব্যক্তিদের জন্য সেরা ব্রেকফাস্ট হলো ডিম। এছাড়া বিভিন্ন ফল, টক দই এবং ওটস খেতে পারেন আপনারা। এছাড়া ইচ্ছে হলে খেতে পারেন পিনার বাটার, বেদানা এবং রুটি। ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, শাকসবজি এবং ফ্যাট যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত।
ব্রেকফাস্টে কী কী খাবেন না
ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚকনফ্লেক্স, মুসলি এবং সিরিয়াল বার: প্যাকেটজাত এই খাবারগুলিতে থাকে প্রচুর পরিমাণে চিনি তাই এই খাবারগুলি খেলে আপনার মধুমেয় রোগ নিয়ন্ত্রণে থাকবে না। তবে যদি সুগার ফ্রি কনফ্লেক্স অথবা মুসলি খেতে পারেন তাহলে অসুবিধা নেই। 🎶কেনার সময় চিনির মাত্রা দেখে কেনাই উচিত।
প🍰াউরুটি: বাজার চলতি সাদা পাউ🎃রুটি একেবারে কিনে খাবেন না। এরমধ্যে ময়দা এবং চিনির পরিমাণ অত্যাধিক বেশি থাকে তাই এটি খেলে সমস্যা হতে পারে। যদি পাউরুটি খেতে হয় তাহলে ব্রাউন পাউরুটি খেতে পারেন তবে সেটাও রোজ নয়।
(আরো পড়ুন:বিশ্ব হাঁপানি দিবস উপলক্ষে জা𓂃নুন, 🅺কীভাবে লড়াই করবেন হাঁপানির সঙ্গে)
ফলের রস: ফলের রসে ভিটামিন, মিনারেল এবং ফাইবার থাকে ঠিকই কিন্তু ফলের রসে থাকে উচ্চ পরিমাণে চিনি। আপনি যদি মধুমেয় রোগে আক্রান্ত হন তাহলে কোনও ভাবে ব্রেক🍰ফাস্টে ফলের রস খাওয়া উচিত নয়।
প্যাস্ট্রি: বাজার ღচলতি যে সমস্ত কেক, প্যাস্ট্রি এবং মাফিন পাওয়া যায়, তাতে উচ্চমাত্রায় চিনি থাকে। এই সমস্ত খাবার আপনার শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। যথা সম্ভব ꧃এই খাবারগুলি এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবেন আপনি।