শরীর খারাপ হলে নানা ধরনের পরীক্ষা করানোর পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। তার মধ্যে এক্স-রে ജতো একেবারে প্রাথমিক পরীক্ষার মধ্যেই পড়ে। মানুষের এই জাতীয় পরীক্ষার দরকার হলে, মানুষ বিষয়টি সহ⛎জেই সামলে নিতে পারে। কিন্তু সমস্যা হয় অন্য প্রাণীর ক্ষেত্রে। যাঁদের বাড়িতে পোষ্য আছে, তাঁরা জানেন, সেই প্রাণীদের এক্স-রে করানো কী ঝকমারি ব্যাপার। কারণ মানুষ বুঝতে পারলেও অন্য প্রাণীর পক্ষে বোঝা সম্ভব নয় কী হতে চলেছে এর পরে।
কিন্তু সত্যিই কি সম্ভব নয়? ജএকটি হাতি এই ধারণা সম্পূর্ণ ভেঙে দিয়েছে। তার একটি ভিডিয়ো সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। হাতিট⛦ি নিজের প্রয়োজনে হাজির হয়েছে হাসপাতালে। করিয়েছে এক্স-রে।
এমনিতেই হাতিকে অত্যন্ত বুদ্ধিমান প্রাণী বলে মনে করা হয়। জীববিজ্ঞানীরা বলেন, চতুষ্পদের মধ্যে হাতির বুদ্ধি অন্য বহু প্রাণীর কুলনায় অনেকটাই বেশি। এহেন হাতি যে সহ𒈔জেই অনেক কিছু টের পাবে, সেটিই স্বাভাবিক।
ভাইরাল ভিডিয়োর হাতিটির ক্ষেত্রেও সেটিই হয়েছে। তার গলা থেকে পেট পর্যন্ত বড় অংশের এক্স-রে করানোর দরকার হয়েছিল। তার শরীরের অꦜবস্থা যে ঠিক নয়, এটি সে নিজেই বুঝতে পারে। তার পরে যেই তাকে নির্দেশ দেওয়া হয়, পরীক্ষাগারে যেতে, সে গটগট করে হাজির হয় পরীক্ষাকেন্দ্রে।
তার পরে স্বাস্থ্যকর্মীরা তাকে ঠিক যে𒊎মন যেমন বলেন, সেই কথা অক্ষরে অক্ষের পালন করে হাতিটি নিজের এক্স-রে করায়। তাকে যেভাবে পাশ ফিরে শুতে বলা হয়, সেভাবেই শোয়। অন্য দিকে ঘুরতে বললে, তখনই সে নির্দেশ মেনে কাজটি করে।
হাতিটির এই ভিডিয়োটি খুব দ্রুত ভাইরা𝕴ল হয়ে গিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। অনেকেরই প্রশ্ন, এটি কি শুধুমাত্র বিশেষ এই হাতিটি করেছে, নাকি বেশির ভাগ হাতিরই ไএমন বুদ্ধি থাকে? কেউ কেউ হাতিটির দ্রুত আরোগ্য কামনা করে লিখেছেন, এত বুদ্ধিমান একটি প্রাণীর তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যাওয়া উচিত।