ঘুমের অভাব যেমন মানুষকে নানাবিধ শারীরিক ও মানসিক সমস্যায় ভোগায়, তেমন অতিরিক্ত ঘুমও। 🔴যেমন ন’ঘণ্টার বেশি ঘুমোনো ও অলস জীবনযাত্র💦ার পরিণতি হতে পারে অকাল মৃত্যু, এমনটাই সতর্কবানী দিচ্ছে সাম্প্রতিক এক গবেষণা।
সাম্প্রতিক এক গবেষণা অনুযায়ী, যাঁরা অতিরিক্ত ঘু𒊎মোন বা দিনের ১০ থে♐কে ১২ ঘণ্টা ঘুমিয়ে কাটান, এবং শারীরিকভাবে সক্রিয় নন, তাঁদের অকাল মৃত্যুর আশঙ্কা চারগুণ বেড়ে যায়।
অতিরিক্ত ঘুমের সঙ্গে যদি শরীরচর্চার অভাব যোগ করা হয়, তাহলে হতে পারে ত্রিমাত্রিক সর্বনাশ। হতে পারে হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, ক্যানসারের মতো রোগ যা বিশ্বব্যাপী কেড়ে নিচ্ছে ৪ কোটিরও বেশি প্রাণ এবং এই মৃত্যুহার সংক্রাম𝄹ক রোগজনিত মৃত্যুহারꦿের চাইতেও বেশি।
জেনে নিন বেশি ঘুমানোর ফলে কী কী শারীরিক ক্ষতি হয়: বিষণ্ণতা ও মনোরোগের ঝুঁকি বাড়ে: ২🌟০১৮ সালের এক গবেষণায় জানা🅺 যায়, বেশি সময় ধরে ঘুমোনোর ফলে মানুষের মধ্যে বিষণ্ণতার পরিমাণ বাড়ে। পরীক্ষায় দেখা যায়, যাঁরা ১০ ঘণ্টা ও তার বেশি সময় ঘুমোন, তাঁদের মধ্যে বিষণ্ণতার লক্ষণ ৪৫ শতাংশ বেড়ে যায়।
মানসিক বিকাশে বাধা দেয়: অℱতিরিক্ত ঘুমের কারণে মা🐻নসিক বিকাশ খুবই স্বল্প হয়। এতে কাজের অগ্রগতি লোপ পায় ও মানুষ অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েন।
ওজন বৃদ্ধি পায়: 🐎বেশি ঘুমের কারণে দেহের ওজন অস্বাভাবিক হারে বাড়তে থাকে। এসব মানুষের ওজন বৃদ্ধির হার ২♒৫ শতাংশ বেশি থাকে। অতিরিক্ত ঘুমের কারণে স্থূলতা দেখা দিতে পারে।
হৃদযন্ত্র ক্ষতিগ্রস্থ হয়: ন’ঘণ্🃏টার বেশি সময় নিয়মিত ঘুমোলে হৃদযন্ত্রের সমস্যা বাড়তে থাকে। অতিরিক্ত ঘুমোন, এমন তিন হাজার মানুষের ওপর পরীক্ষা চালিয়ে দেখা গিয়েছে, অন♒্যদের অপেক্ষা দ্বিগুণ পরিমাণে করোনারি আর্টারি রোগের ঝুঁকিতে ভোগেন তাঁরা।
আয়ু কমতে পারে: একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যাঁরা বেশি ঘুমোন তাঁদের দ্রুত মৃত্যুর আশঙꦉ্কা অন্যদের চেয়ে ৩ শতাংশ বেশি থাকে। ওই গবেষণাগুলো প্রায় ১৪ লাখ মানুষের উপর করা হয়েছে।