গ্রীষ্মপ্রধান দেশে♈র অনেক মানুষের কাছেই শীতকাল খুব আরামদায়ক। কিন্তু সকলের কাছে নয়। বিশেষ করে যাঁরা ক্যানসার আক্রান্ত, তাঁদের অনেকেরই নানা সমস্যা বেড়ে যায় বছরের এই সময়ে🉐। তাঁদের দরকার বিশেষ যত্নের।
নানা ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতির মধ্যে দিয়ে যেতে হয় ক্যানসারের রোগীদের। তার ফলেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যেতে পারে। শীতে তাই তাঁদের অনেকেই নানা রোগে আক্রান্ত হন। সাধারণ সর্দি-জ্বর তো বটে🍒ই, অন্যান্য সংক্রমণের হারও বেড়ে যায় এই সময়ে। শীতে অনেকের শরীরের তাপমাত্রাও দ্রুত কমে যেতে থাকে। ক্যানসার আক্রান্তদের অনেকের শরীর তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে তাপমাত্রা বাড়াতে পারে না। চিকিৎসার পরিভাষায় একে বলা হয় ‘হাইপ🌺োথারমিয়া’।
ক্যানসার বিশেষজ্ঞ, চিকিৎসক রমাকান্ত দেশপাণ্ডে হিন্দুস্তান টাইমস ডিজিটালকে জানিয়েছেন, ক্যানসারের চিকিৎসার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসাবেই হাইপোথারমিয়া, ক্লান্তি, শরীর শুকিয়ে যাওয়া এবং রক্তাল্পতার মতো সমস্যা দেখা দেয়। এর সব ক’টিই বেড়ে যেতে পারে শীতকালে। এর🙈 পাশাপাশি সাধারণ ঠান্ডালাগা-জ্বর তো আছেই।
এই সময়ে ক্যানসার আক্রান্তদের দ𒅌রকার বিশেষ যত্নের। সেꦓগুলি কী কী? রইল চিকিৎসকদের পরামর্শ:
- ঠান্ডা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। পর্যাপ্ত গরমজামা পরে তবেই ঠান্ডা এলাকায় যাবেন। কান-মাথা অবশ্যই ঢেকে রাখবেন।
- রাতে বাইরে বেরনো এড়িয়ে চলুন। সূর্য ডুবে যাওয়ার পরে বাড়ির ভিতরেই থাকুন।
- গ্লাভস, মোজা যেমন পরবেন, তেমনই ঠোঁট-গাল বা হাতের তালুতে ময়শ্চারাইজার লাগান।
- খুব ঠান্ডা জলে স্নান করবেন না। আবার খুব গরম জলও ব্যবহার করবেন না। মাঝামাঝি তাপমাত্রার জলে স্নান করুন।
ক্যানসার আক্রান্তদের অনেকেই শীতকালে ডিহাইড্রেশনের সমস্যায় ভোগেন। শরীর শুকিয়ে যায়। তাঁরা বেশি করে জল খান। কফিজাতীয় পানীয় কম পান ক🌠রাই ভালো। বাড়িতে হিউমিডিফায়ার থাকলে, তা ব্যবহার করুন।