ডায়াবেটিস এখন ജঘরে ঘরে। অথচ, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ডায়াবেটিস রোগীরা🔜 সঠিক খাদ্যাভ্যাস মেনে চলেন না। রয়েছে সচেতনতার অভাব।
বিশেষত, ভারতীয়-বাঙালিদের খাদ্যাভ্যাস অনেকটাই কার্বোহাইড্রেট নির্ভর। ꦦআর তাতেই সমস্যায় পড়েন অনেকে। রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। আর তার জন্য চাই খাদ্যাভ্যাসের নিয়ন্ত্রণ।
বিশেষত সকালের জলখাবারে নজর দেওয়া প্রয়োজন ডায়াব💞েটিস রোগীদের। সকালের খাবারের উপরেই সারাদিন রক্তের শর্করার মাত্রা কি♒ছুটা নির্ভরশীল। তাই সকালের খাবারে কিছুটা নজর দিন।
পুষ্টিবিদ বরুণ কাত্যালের মতে, ডায়াবেটিস রোগীদের সকালের জলখাবারে চিনি বা সাধারণ কার্বোহাইড্রেটযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। আরও পড়ুন: ডায়াবেটিস নিয়ে এই ১০ ভ✱ুল ধারণা আছে কি আপনার? সতর্ক না থাকলꦚে হিতে-বিপরীত হবে।
কী কী এড়িয়ে যাবেন?
সাদা চিনি, প্যাকেটজাত জ🌊ুস, ফলের জুস, সাদা ব্রেড, চিনিযুক্ত খাবার, আলুর তরকারি, ময়দার রুটি, কর্নফ্লেক্স, খই, মুড়ি, ছাতু ইত্যাদি হঠাত্💫 করে রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে।
তাহলে কেমন খাওয়া প্রয়োজন?
চেষ্টা করুন প্রোটিন, কার্বোহা🍰ইড্রেট, ফ্যাট ও ফা✅ইবারের ভারসাম্য বজায় রাখার। কার্বোহাইড্রেট বলতে, কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেটের কথা বলা হচ্ছে।
কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট কী? ধরুন আপনি ময়দার রুটি খান। সেটা সাধারণ কার্বোহাইড্রেট। এদিকে যদি ভুষি আছে, এমন আটাಞর রুটি খান, সেটা কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট। একইভাবে খোসাসুদ্ধ ছাতু, বিভিন্ন সবজি কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট। অর্থাত্ যে কার্বোহাইড্রেট পরিশোধিত নয়।
𒐪এই ধরণের কার্বোহাইড্রেটে ফাইবার বেশি থাকে। ফলে পেট অল্পতেই ভরে যায়। অনেকক্ষণ ভর্তি থাকে। খাবার ধীরে ধীরে হজম হয়। ফলে এক ধাক্কায় রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি পায় না।
ডায়াবেটিস রোগীদের ব্রেকফাস্টের উদাহরণ:
- ২টি লাল আটার রুটি, ১ বাটি মরশুমি সবজির তরকারি(আলু, কুমড়ো ছাড়া), ১টি ডিম সেদ্ধ।
- ১ কাপ স্টিল কাট ওটস দিয়ে মশালা ওটস বানিয়ে ফেলতে পারেন। ইউটিউবে এর অনেক রেসিপি পাবেন। এতে ভরপুর সবজি দিতে পারেন। সঙ্গে একটি ডিমের সাদা ভাজাও খেতে পারেন।