শীতে সকালে ঘুম ভাঙছেই না? মনে হচ্ছে, আরও কিছু ক্ষণ শুয়ে থাকতে পারলে খুব ভালো হয়? আর সে সব করতে গিয়েই অনেক দেরি হয়ে 🐲যাচ্ছে? এমন সমস্যা শুধু আপনার একার নয়। এমন সমস্যায় অনেকেই পড়েন। লেপকম্বলের উষ্ণতা থেকে বেরিয়ে আসতে অনেক সময় লেগে যায়। বিছানা থেকে ওঠার পরেও শীত করতে থাকে। এই রকম পরিস্থিতি থেকে সহজেই মুক্তি দিতে পারে কয়েকটি যোগাসন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, 🎶শীতের দিনটা শুরু করতে সূর্যনমস্কার দিয়ে। খুব সহজেই যে কোনও ব্যায়াম বিশেষজ্ঞের থেকে জেনে নিতে পারেন এই শরীরচর♍্চার পদ্ধতি। কিংবা নিজেই পড়ে নিতে পারেন কী করে সূর্যনমস্কার করা যায়।
এ তো গেল দিনের শুরু কথা। কিন্তু দিনের শুরুতে যদি সময় না পান, তা হলে কী করবেন? সেক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো হল কয়েকটি যোগাসন করা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দিনের যে কোনও সময়ে এই যোগাসনগুলি করলে সারা দিনের ক্লান্তি, আড়ষ্টতা এবং শীতকাতুরে ভাব অনেকটাই কমে যাবে। তবে সকা♚লে ঘুম থেকে উঠে এই আসনগুলো করতে প൩ারলে, তার সুফল সবচেয়ে বেশি মাত্রায় পাওয়া যাবে।
শীতের সময়ে নিয়মিত কোন কোন আসন করবেন? ত🧜ার তালিকা দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
- ভুজঙ্গাসন
- পশ্চিমত্তাসন
- ত্রিকোণাসন
- বালাসন
- সেতুবন্ধ সর্বাঙ্গাসন
- শলভাসন
তবে গোড়াতেই নিজে নিজে এই যোগাসনগুলি করতে যাবেন না। কোনও ব্যায়ামবিদ বা চিকিৎসকের থেকে ভালো করে জেনে নিতে হবে ꦯ🥃এই আসনগুলির সঠিক পদ্ধতি।
কীভাবে এই আসনগুলি শীতকাতুরে ভাব কমায়? এই আসনগুলি শরীরে রক্তচলাচল বাড়ায়। তার ফলে শরীরের 🤡তাপ বাড়ে। তাছাড়া রক্ত চলাচল বাড়ার ফলে শরীরে অক্সিজেনের মাত্রাও বাড়ে। ফলে শরীর শক্তি পেতে শুরু করে। 🦄শীতে নিয়মিত এই আসনগুলি করলে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
তবে ⛎কি শুধুই গা গরম করা? নাকি শীতে যোগাসনের আরও কোনও সুবিধা পাওয়া 🦩যায়?
গা গরম করা ছাড়াও চিকিৎসকরা শীতকালে যোগাসনের অন্য গুণের কথাও বলছেন। তাঁদের মতে, শীতে ꧙নানা ধরনের সংক্রমণꦏের হার বেড়ে যায়। তার সঙ্গে বাড়ে সাধারণ জ্বর-সর্দি-ঠান্ডার লাগার আশঙ্কাও। এই ধরনের সমস্যা বিপুল পরিমাণে কমে যেতে পারে নিয়মিত এই আসনগুলি করলে।