‘চাপ’ তৈরি করছেন জেলা প্রশাসনের এক শীর্ষ কর্তা। এমনই অ🅘ভিযোগ তুললেন হাথরাসে নিহত তরুণীর পরিবারের সদস্যরা। একইসঙ্গে একটি ভাইরাল ভিডিয়োয় হাথরাসের জেলাশাসককে তরু🐻ণীর পরিজনদের কার্যত ‘হুঁশিয়ারি’ দিতেও দেখা গিয়েছে।
সেই ভিডিয়োটির সত্যতা যাচাই করেনি ‘হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা’। তবে ২২ সেকেন্ডের ভি൩ডিয়োটি সোশ্যাল মিডিয়ার ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। তাতে জেলা প্রশাসনের ওই আধিকারিক হাথরাসের জেলাশাসক বলে দাবি করেছেন অনেকে।
সেই ভিডিয়োয় নির্যাতিতার বাবার উদ্দেশে তাঁকে বলতে শোনা যায়, 'আপনি আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা হারাবেন না। আমি বলে দিচ্ছি, এই মিডিয়ার লোক আজ অর্ধেক চলে গিয়েছেন। আগামিকাল (শুক্রবার) সকালে আরও 𓄧অর্ধেক চলে যাবেন। দু'চারজন থাকবেন। আমরাই আপনার পাশে দাঁড়িয়ে আছি। ঠিক আছে! এবার আপনার ইচ্ছা বয়ান পালটাবেন কিনা। কখনও আমরাও না বদলে যাই…।'
সেই কথা পূর্ণ হওয়ার আগেই ভিডিয়োটি শেষ হয়ে যায়। তবে অপর একটি ভিডিয়োয় পরিবারের 𒊎এক সদস্য অভিযোগ করেন, তরুণীর বাবার꧅ উপর চাপ তৈরি করা হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে জেলাশাসকের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তিনি ফোন ধরেননি।
তার আগে, উত্তরপ্রদেশ পুলিশের অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর জেনারেল (আইন-শৃঙ্খ𒆙লা) প্রশান্ত কুমার। তিনি বলেন, ‘🎶ফরেন্সিক সায়েন্স ল্যাবরেটরির রিপোর্ট এসে গিয়েছে। তাতে পরিষ্কার বলা হয়েছে যে নমুনায় শুক্রাণু নেই। এটা থেকেই স্পষ্ট যে কোনও ধর্ষণ বা গণধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি।’ যদিও পুলিশ আদৌও সঠিক সময়ে নমুনা সংগ্রহ করেছিল কিনা, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এক বিশেষজ্ঞ।