মাদ✅ক সহ আটক করা হয়🍎েছিল মুম্বই এয়ারপোর্ট থেকে। সেই আফগান কূটনীতিবিদ এবার পদত্যাগ করলেন। ঠিক কী হয়েছিল ঘটনাটা?
হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, আফগানিস্তানের কনসাল জেনারেল জাকিয়া ওয়ারদাককে দুবাই থেকে ১৮.৬ কোটি টাকা মূল্যের ২৫ কেজি সোন🔯া ভারতে পাচারের চেষ্টার অভিযোগে আটক করেছিল ডিরেক্টরেট অফ রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স (ডিআরআই)।
এদিকে শনিবার ওই সোনা পাচারের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ওই আফগান কূটনীতিবিদ পদত্য়াগ করেছেন। গত মাসেই তাঁকে আটক করা হয়েছিল। সূত্রের খবর, বছর তিনেক আগে তাঁকে কনসাল জেনারেল হিসাবে ভারতে পাঠানো হয়েছিল। গত বছর থেকে তিনি দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত হিসাবে কর্মরত ছিলেন।𓂃 তিনি এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, একের পর এক ব্যক্তিগত আক্র♍মণ, তাঁর সম্মানহানির জেরে তিনি পদত্য়াগ করছেন। এই বিবৃতিটা দারি, পুস্ত ও ইংরাজিতে পোস্ট করা হয়েছে। তবে মাদক সম্পর্কিত কোনও বিষয় এতে যুক্ত করা হয়নি।
সূত্রের খবর, গত ২৫ এপ্রিল মুম্বই বিমানবন্দরে ধরা পড়ে ওয়ারদাক। জানা গিয়েছে, ডিআরআই আধি🌞কারিকরা ওয়ারডাক সম্পর্কে নির্দিষ্ট তথ্য পেয়েছিলেন, তারপরে তারা বিমানবন্দরে বেশ কয়েকজন কর্মী মোতায়েন করেছিলেন।
বিকেল পৌনে পাঁচটা নাগাদ ছেলেকে নিয়ে দুবাই থেকে এমিরেটসের একটি ফ্লাইটে মুম্বাইযඣ়ের উদ্দেশে রওনা হন ওই আফগান কূটনীতিক। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মা-ছেলে দুজন বিমানবন্দরের গ্রিন চ্যানেল ব্যব⛦হার করেছিলেন - যা ইঙ্গিত দেয় যে তারা কোনও লাগেজ বহন করেনি যা কাস্টমসে ঘোষণা করা দরকার।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, ওই দুজনের লাগেজ ꩵ- পাঁচটি ট্রলি ব্যাগ, একটি হ্যান্ডব্যাগ, একটি স্লিং ব্যাগ এবং একটি গলার বালিশ পরীক্ষা করে পরিষ্কার করা হয়েছে। কিন্তু এর কিছুক্ষণ পরেই ডিআরআই আধিকারিকরা তাঁদের থামিয়ে দিয়ে জানতে চান, সঙ্গে কোনও শুল্কযোগ্য জিনিস বা সোনা রয়েছে কি না।
এর প♌রে, ওয়ারদাককে একজন মহিলা অফিসার শারীরিক প্যাট-ডাউন করার জন্য একটি পৃথক ঘরে নিয়ে যান - সেই সময় ডিআরআই কর্মকর্তারা তার জ্যাকেট, লেগিংস, হাঁটুর ক্যাপ এবং𓂃 কোমরের বেল্টে লুকানো সোনার বারগুলি দেখতে পান। কর্মকর্তারা তার ছেলেকেও পরীক্ষা করেছিলেন, কিন্তু তার কাছে কিছুই পাওয়া যায়নি বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
এরপরে ꦯআফগান কূটনীতিককে সোনার বৈধ দখল প্রমাণের জন্য নথি উপস্থাপন করꦰতে বলা হয়েছিল, তবে তিনি এটি উপস্থাপন করতে পারেননি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,🎃 কর𝓡্মকর্তারা 'পঞ্চনামা'র মাধ্যমে সোনা বাজেয়াপ্ত করেছেন এবং আফগান কূটনীতিকের বিরুদ্ধে ১৯৬২ সালের শুল্ক আইনে সোনা পাচারের মামলা দায়ের করেছেন।
তা সত্ত্বেও, ওয়ারদাককে গ্রেপ্তার করা হ🃏য়নি কারণ ইসলামিক প্রজাতন্ত্র আফগানিস্তান থেকে তার কূটনৈতিক দায়মুক🌸্তি রয়েছে।
♏এদিকে, টাইমস অফ ই✨ন্ডিয়ার সাথে কথা বলার সময় ওয়ারদাক বলেছিলেন যে সোনা চোরাচালানের অভিযোগ নিয়ে তিনি 'বিস্মিত' এবং ‘উদ্বিগ্ন’।