অনেক বি🐠শেষজ্ঞেরই মত ছিল আগামী অক্টোবর, নভেম্বর নাগাদ দেশে আছড়ে পড়তে পারে কোভিডের তৃতীয় ঢেউ। তবে এবার এইমস প্রধান ডঃ রণদীপ গুলেরিয়া দাবি করলেন যে আগামী ৬ থেকে ৮ সপ্তাহের মধ্যেই দেশে করোনা সংক্রমণের তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়তে পারে। ডেল্টা প্লাস ভ্যারিয়েন্ট এই ঢেউয়ের মূল কারণ হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন এইমস প্রধান। 𝓀এইমস প্রধান বলেন, শীঘ্রই সকল দেশবাসীর টিকাকরণ হলে এই ঢেউয়ের সঙ্গে লড়াই করা যেতে পারে।
ডেল্টা প্লাস নিয়ে এইমস প্রধান বলেন, 'সঠিক জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের মাধ্যমে ভাইরাসের এই নয়া রূপের চরিত্র বুঝতে হবে আমাদের। মনোক্লোনাল𒊎 চিকিৎসা কি এতে প্রযোজ্য হবে কি না, তাও দেখতে হবে꧑। সবচেয়ে আগে যেটা করা প্রয়োজন, সেটা হল দেশের গবেষণাগারগুলিতে যাতে ঠিকমতো সব পরীক্ষা হয়, সেদিকে জোর দেওয়া। এই ধাক্কা সামলাতে প্রয়োজন আরও দক্ষ কোভিড যোদ্ধাদের।'
এদিকে দীর্ঘ লকডাউনের পর দেশের বিভিন্ন রাজ্য আনলকের পথে হাঁটছে। তবে তৃতীয় ঢেউ যদি এত শীঘ্রই আছড়ে পড়🐎ে, তাহলে তা প্রতিরোধ করতে দেশ কতটা প্রস্তুত, তা জানা নেই কারোর। এই আবহে করোনাবিধি যথাযথভাবে পালিত হয়, তা♑ নিয়ে শনিবার রাজ্যগুলিকে নোটিস পাঠিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব অজয় ভাল্লা।
এদিকে সম্প্রতি মেডিক্যাল জার্নাল ল্যানসেটে ২১ জন বিশেষজ্ঞ প্যানডেমিকের তৃতীয় ঢেউকে আটকাতে আগে থেকে প্রস্তুতি নেওয়ার কথা জানান। বিশেষজ্ঞদের মধ্যে রয়েছেন কিরণ মজুমদার শাহ আর সার্জেন চিকিৎসক দেবী শেঠী। বিশেষজ্ঞদের মত, হাসপাতালে পরিষেবা, জরুরি ওষুধ, অক্সিজেন, অ্যাম্বুলেন্সের মতো সব গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য পরিষেবার ক্ষেত্রে একটা স্বচ্ছ জাতীয় মূল্য নীতি থাকা উচিত। হাসপাতালগুলির খরচ স্বাস্থ্য বিমার🌺 সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়া উচিত, যেমনটা বেশ কিছু রাজ্যে হয়েছে। তাছাড়া তাঁদের দাবি, স্বাস্থ্য পরিষেবা সংস্থার বিকেন্দ্রীকরণ অবশ্যই প্রয়োজনীয়।