স্ট্র্য়াটেজি ইন্ডিয়া। ইন্ꦜডিয়ান ডাইরেক্ট সেলিং অ্যাসোসিয়েশনের সহযোগী একট⛦া সংস্থা। তাদের দাবি, ২০২৩ সালে ভারতে প্রায় ৪০০ বেশি মালটি লেভেল মার্কেটিং পিরামিড স্কিম এসেছে।
ইকোনমিক্🍌স টাইমসের 🏅রিপোর্ট বলছে, মিশন গ্রিন ইন্ডিয়া, জীবন দান, ধন বৃদ্ধি, ক্য়াপচা পে সহ একাধিক স্কিম রয়েছে।
এদিকে সবথেকে তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল এই স্কিমগুলির উপর নজর রাখাটা খুব কঠিন। সব মিলি🔴য়ে প্রায় ৪০০০ স্কিম চলে এসেছে ভারতে। ক🐬িন্তু এই স্কিমগুলির নির্দিষ্ট কোনও ওয়েবসাইটও নেই একাধিক ক্ষেত্রে। মূলত এগুলি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ব্যবসা। মূলত এগুলি নতুন বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ফান্ড কালেকশনের উপর জোর দেওয়া হয়। নতুন বিনিয়োগকারীদের এই স্কিমের আওতায় আনা হয়।
সেই সঙ্গেই কনজিউমার প্ℱরটেকশন আইনের ফাঁক গলে এমন কিছু কাজ করা হয় সেটা কোনওভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। মূলত নিম্ন আয়ের মানুষদের টার্গেট করা হয় এই স্কিমগুলির মাধ্যমে। কোম্পানির মূল লক্ষ্য থাকে যাতে নতুন করে বিনিয়োগ আসে কোম্পানিতে। আর একবার এই ধরনের বিনিয়োগ কমে আসতে থাকলেই ঝাঁপ বন্ধ করে দেয় কোম্পানি।
এদিকে মিনিস্ট্রি অফ কনজিউমার অ্য়াফেয়ার্স কনজিউমার প্রটেকশন (ডাইরেক্ট সেলিং) রুলস ২০২১ এ♔র সংস্কার করেছে। ২১শে জুন এনিয়ে নোটিফিকেশনও জারি করা হয়েছিল। মূলত এই চেইন সিস্টেমে যারা মানিমার্কেটিং করছে তাদের রুখতেই কড়া আইন আনা হয়। এদিকে অভিজ্ঞ মহলের মতে, বৈধ কোম্পানিগুলি মূলত রোজকার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রগুলি, ভ্যাকুয়াম ক্লিনার, কসমেটিক্স, এয়ার পিউরিফায়ারℱ্স, স্টোরেজ কনটেনার্স বিক্রি করে সরাসরি ক্রেতাদের। পাইকারি ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে তারা এসব বিক্রি করে না।