এবার শ্রীলঙ্কায় পা রাখতে চলেছꦛে আমূল। তবে সেটা অন্যভাবে। ন্যাশানাল ডেয়ারি ডেভেলপমেন্ট বোর্ড ও গুজরাট কো অপারেটিভ মিল্ক মার্কেটিং ফেডারেশন যৌথভাবে শ্রীলঙ্কার ডেয়ারি সেক্টরকে বাঁচাতে এবার উদ্যোগী হয়েছে। এনিয়ে ভারত ও শ্রীলঙ্কার সরকারের মধ্য়ে চুক্তিও হয়েছে। এই নয়া উদ্যোগে ন্যাশানাল ডেয়ারি ডেভেলপমেন্ট বোর্ড ও গুজরাট কো অপারেটিভ মিল্ক মার্কেটিং ফেডারেশন তাদের ৫১ শতাংশ অংশীদারিত্ব থাকতে পারে বলে খবর।
আসলে অর্থনৈতিকᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ সংকটে জেরবার অবস্থা শ্রীলঙ্কার। তবে এবার আমূলের হাত ধরে শ্রীলঙ্কা তাদের ডেয়ারি শিল্পকে বাঁচাতে উদ্যোগী। গুজরাটের আনন্দে ন্যাশানাল ডেয়ারি ডেভেলপমেন্ট বোর্ড ও গুজরাট কো অপারেটিভ মিল্ক মার্কেটিং ফেডারেশনের সদর দফতর। তারাই আমূল ব্র্যান্ডের প্রোডাক্ট বিক্রি করে।
এদিকে বর্তমানে শ্রীলঙ্কায় মিলকো নামে সংস্থার মাধ্যমে দুধের বড় কারবার চলে। তবে সেই সরকারি প্রকল্পের উন্নতিতে এবার ভারতের সহায়তা চেয়েছে তারা। মূলত বিদেশ থেকে গুড়ো দুধ যাতে আমদানি করতে না হয় সেটাಞ নিশ্চিত করতে চাইছে সেখানকার সরকার। কারণ স্থানীয় এলাকায় যে দুধ উৎপাদন করা হয় তা𝔉র মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হতে পারে। আর সেটাই এবার যাতে আরও সুষ্ঠুভাবে হয় সেটাই নিশ্চিত করতে চাইছে শ্রীলঙ্কার সরকার। এর আগে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিঙ্ঘে গত বছর সেই দেশের সরকারি ও বেসরকারি প্রতিনিধিদের গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য অনুরোধ করেছিলেন।
এদ♓িকে এই যৌথ উদ্যোগে ভারত ও শ্রীলঙ্কা উভয়ের শেয়ার থাকবে। NB🍃DD ,GCMMF তাদের ৫১ শতাংশ শেয়ার থাকবে। শ্রীলঙ্কার পক্ষে শেয়ার থাকবে ৪৯ শতাংশ।
GCMFF মূলত মার্কেটিং, ব্র্যান্ডিংয়ের ব্যাপারটি দেখবে। আর এনডিডিবি ডেয়ারি সেক্টরের উন্নতি, সমবায়ের মাধ্যমে কীভাবে দুধ পাওয়া যায়, পশুখাদ্য ঠিকঠাক করে যোগান দেওয়া, পুষ্টিগুণ যাতে ঠিকঠাক থা𝐆কে সেটা নিশ্চিত করার উপর জোর দেওয়া হবে🍸।
সব মিলিয়ে এবার দুধের হাত ধরে ঘুরে দাঁড়াতে চাইছে শ্রীলঙ্কা। এক্ষেত্রে শুধু যে দুগ্ধ শিল্পের উন্নতি ♔হবে সেটাই নয়, দুধের সঙ্গে যুক্ত থাকা গরুর মালিকরা স্থানীয়স্তরে উপকৃত হবেন। সমবায়গুলিও আবার নতুন করে জেগে ওঠবে। আর এটার কৌশল জানে আমূল।