রাত পোহালেই রামমন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্ঠা। কিন্তু তারপরে কী হবে? কারণ রামমন্দির তো পুরোপুরি তৈ💙রি হয়নি এখনও। তবে রবিবার রামমন্দির নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্য়ান নৃপেন্দ্র মিশ্র জানিয়েছেন, রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার পরে নতুন উৎসাহে ও দায়বদ্ধতার সঙ্গে কাজ শুরু হবে।
রবিবার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে রামমন্দিরে। বহু প্রতীক্ষিত এই অনুষ্ঠান। উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। গোটা দেশে রামমন্দিরকে ঘিরে আবেগের ঢেউ। বেলা ১২টা ৩০ মিনিট থেকে শুরু হবে এই প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান। তার আগে রামমন্দির নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্য়ান নৃপেন্দ্র মিশ্র জানিয়েছেন প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগে এই🗹 যে সময়টা এটা আমাদের কাছে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। সমস্ত আয়োজন দেখতে হচ্ছে। এটা এভাবেই করতে হচ্ছে যে দেশকে যে আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল তার সবটা কি পূরণ করা হচ্ছে…তবে ২৩শে জানুয়ারি থেকে নতুন উৎসাহ নিয়ে আমরা ঝাঁপিয়ে পড়ব। আমাদের দায়বদ্ধতা রয়েছে যে ২০২৪ সালের মধ্য়ে আমরা গোটা মন্দিরটি তৈরি করে ফেলব। সংবাদ সংস্থা এএনআইকে একথা জানিয়েছেন তিনি।
তিনি জানিয়েছেন, আর সা𝐆তটি মন্দির তৈরি করা হবে রামমন্দির চত্বরে। এটা হবে সামাজিক সম্প্রীতির প্রতীক। প্রাণ প্রতিষ্ঠার পরেই এই মন্দিরগুলির নির্মাণকাজ শুরু হয়ে যাবে।
এদিকে বৃহস্পতিবারই রামলালার মূর্তিকে গর্ভগৃহে 🅘নিয়ে যাওয়া হয়েছে। চারদিকে ধ্বনি উঠ꧅েছে জয় শ্রী রাম। গোটা দেশ থেকে বিশিষ্টজনেরা আসবেন রামমন্দিরে। সব মিলিয়ে একেবারে সাজো সাজো রব।
অপেক্ষার কাউন্টডাউনে গোটা রামনগরী অযোধ্যায়। রাত পোহালেই সেখানে রাম মন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্ঠা উৎসব। ইতিমধ্যেই ৮ হাজার আমন্ত্রিতদের মধ্যে বহু জনেই পা রেখেছেন🥂 রামনগরীতে। সেলেব থেকে শুরু করে রাজনীতিবিদরা সেখানে উপস্থিত হচ্ছেন একে একে। এদিকে, রাম-নামের ধ্বনি গোটা অযোধ্যা জুড়ে। ভিড় জমাচ্ছেন সাধু সন্তরাও। এদিকে, ১৪ যজমানের তালিকা ইতিমধ্যেই প্রকাশ করেছে মন্দির কর্তৃপক্ষ।
সামনেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে একেবারে মেগা𒊎 ইভেন্ট। গোটা দেশে রামমন্দিরের ঢেউ। পাড়ায় পাড়ায় উঠছে জয় শ্রীরাম স্লোগান। অবিজেপি লোকজনও খোঁজ নিচ্ছেন রামমন্দির নিয়ে। উৎসাহ একেবারে তুঙ্গে।
তবে ২২ জানুয়ারি এই আবেগের শেষ হবে এমনটা নয়। বলা ভালো, তখন আবার অপেক্ষা কবে শেষ হবে মন্দিরের পুরোটা 🐻📖তৈরির কাজ?