‘🐲NCB-র বিরুদ্ধে নবাব মালিকের প্রতারণার𓄧 অভিযোগ প্রমাণিত’, আরিয়ান মামলায় চড়ল সুর
আন্তর্জাতিক মাদক চক্রের অংশ হওয়ার অভিযোগ উঠেছিল আরিয়ান খানের বিরুদ্ধে, তবে এই অভিযোগের স্বপক্ষে কোনওরকম তথ্যপ্রমাণ পেল না এনসিবির বিশেষ তদন্তকারী দল। আর এরপরই মহাবিকাশ অঘাড়ি 🧔সরকারের নেতারা একে একে সুর চড়াতে শুরু করলেন। তাঁদের বক্তব্য, পুরো বিষয়টি ইচ্ছে করে করা হয়েছিল। উল্লেখ্য, এই মামলার তদন্তকারী আধিকারিক সমীর ওয়াংখেড়ের বিরুদ্ধে প্রথম থেকেই সুর চড়িয়েছিলেন মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী তথা এনসিপি নেতা নবাব মালিক। মালিক নিজে এখন দাউদ ইব্রাহিমের অর্থ তছরুপ মামলায় জেলে। তবে আরিয়ান খান মামলায় তাঁর সতীর্থরা সুর চড়িয়েছেন।
এই বিষয়ে এদিন সঞ্জয় রাউত বলেন, ‘বিশেষ তদন্তকারী দল জানতে পেরেছে যে আরিয়ান খানের কাছে কোনও মাদকদ্রব্য ছিল না। পুরো বিষয়টাই নাটক। আমাদের বিরুদ্ধেও একই ধরনꦕের মিথ্যা মামলা করা হচ্ছে। ধীরে ধীরে এই সব প্রকাশ্যে আসবে। আমরা শীঘ্রই সবার মুখোশ খুলে 🌠দেব।’
এদিকে এনসিপি বিধায়ক অমোল মিটকারি এই বিষয়ে বলেন, ‘প্রতারণা চেষ্টা সম্পর্কে নবাব মালিক সাহেবের অভিযোগটি সঠিক ছিল কারণ NCB-এর দল এখন খুঁজে পেয়েছে যে আ♛রিয়ান খ⛦ানের বিরুদ্ধে সমীর ওয়াংখেড়ের পদক্ষেপটি ভুল ছিল। আমি মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীকে তাঁর (সমীর ওয়াংখেড়ের) পদের অপব্যবহারের জন্য সমীর ওয়াংখেড়ের বিরুদ্ধে তদন্ত করার অনুরোধ করছি। আমরা তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রত্যাশা করছি।’
উল্লেখ্য, এনসিবির যে অভিꦰযানে কোর্ডেলিয়া ক্রুজ থেকে আটক করা হয়েছিল আরিয়ানকে সেটির মধ্যেও একাধিক অনিময়ের খোঁজ মিলেছে। এই আবহে এনসিবির মুম্বই ইউনিটের তরফে যে অভিযোগ উঠেছিল তা কার্যত নস্যাত্ করে দিয়েছে এই বিশেষ তদন্তকারী দল। এনসিবির নিয়ম বলছে যে কোনও তল্লাশি চালানোর সময় ভিডিয়ো রেকর্ড করা বাধ্যতামূলক, সেই প্রোটোকলও মানা হয়নি সমীর ওয়াংখেড়ের নেতৃত্বাধীন ওই টিমের তরফে। এই পরিস্থিতিতে এবার ফএর সমীর ওয়াংখেড়ের বিরুদ্ধে সুর চড়াতে শুরু করেছে মহারাষ্ট্রের শাসক জোটের সদস্যরা।