এবছরের বাজেটে আয়করে কোনও ছাড় ঘোষণা করা হয়নি চাকুরিজীবীদের জন্য়। কিন্তু বেশ কিছু সি𒈔দ্ধান্ত নেওয়া 🍷হয়েছে যাতে সাধারণ মধ্যবিত্ত মানুষের সুবিধা হয়।
একনজরে দেখে নেওয়া যাক সেই সব সিদ্ধান্ত-
১. ৭৫ বছর ও তার উর্ধ্বের পেনশনভোগীদের এবার থেকে আয়কর রিটার্ন ফাইল করতে 𝄹হবে না। শুধু যারা পেনশনের টাকা ও ব্যাঙ্কের সুদ পায়, তা🅠দের জন্যেই এটি প্রযোজ্য। সরাসরি ব্যাঙ্কই টাকা কেটে নেবে।
২. অনেক ক্ষেত্রে অনেক সংস্থা পিএফ ইত্যাদির টাকা অ্যাকাউন্টে ফেলে না নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে। এর ফলে কর্মচারীদের আর্থিক ক্ষতি হয়। সংস্থা যদি উঠে যায়, তা𓂃হলে তো পুরো টাকাই মার হয়ে যায়। এইটা ꦓবন্ধ করতে এবার সক্রিয় হয়েছে সরকার। কোনও সংস্থা যদি দেরি করে টাকা ফেলে, তাহলে তারা নিজেদের আয়ের ওপর সেই টাকা ছাড় পাবে না।
৩. বর্তমানে ট্যাক্স অ্যাসেসমেন্ট খোলা যায় ছয় বছর পরেও। গুরুতর কর ফাঁকির ক্ষেত্রে দশ বছর পর অবধি ফাইল খোলা যায়। ✤এবার তিন বছরের মধ্যে অ্যাসেসমেন্ট ফাইল খুলতে হবে। খুব গুরুতর কেসে, তখনই দশ বছর অবধি কেস খোলা যাবে যখন এরকম কোনও প্রমাণ আছে যে প্রতিবছর ৫০ লাখ টাকার ওপর ফাঁকি দেওয়া হয়েছএ। প্রিন্সিপাল চিফ কমিশনারের অনুমতিক্রমে সেরকম ফাইল খোলা যাবে।
৪. একটি ডিসপিউট রিজোলিউশন কমিটি শুরু করছে সরকার। অর্থাৎ কর সংক্রান্ত বিবাদ এখানে মেটানো যাবে না। যাদের আয় ৫০ লা𒅌খের কম ও ১০ লাখ টাকা অবধি আয়ের ওপর কর সংক্রান্ত বিতর্ক আছে, তারা এই কমিটিতে যেতে পারে। .
৫. Faceless Income Tax Appellate Tr൲ibunal (ITAT) সেন্টার তৈরি করা হবে যেꦑখানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কাজ হতে পারে।
৬. গৃহঋণের সুদের ওপর আয়করে দেড় ꩲলক্ষ টাকার ছাড় মিলবে আরও এক🍌 বছর।
৭. এবার আ🌄ইটি রিটার্ন 🐲ফর্মে মাইনে, টিডিএস, কর ইত্যাদি সংখ্যা আগে থেকে ভরা থাকবে। এছাড়াও শেয়ারের ওপর কতটা মূলধন বৃদ্ধি পেয়েছে ও কতটা ডিভিডেন্ড মিলেছে ও ব্যাঙ্ক, পোস্ট অফিস থেকে পাওয়া সুদের পরিমাণ রিটার্নে আগে থেকে ভার থাকবে।
৮. যারা ৯৫ শতাংশ কাজ ডিজিটালি করছে, তাদের দশ কোটি টাকার ওপর আয়ের ওপর অডিট করꦬা হবে। আগে এই সংখ্যা🌱টি ছিল পাঁচ কোটি।
৯. এবার থেকে 🎶ডিভিডেন্ডের ওপর অ্যাডভান্স ট্যাক্স তখনই দিতে হবে যখন সেই ডিভিডেন্ড আপনার অ্যাকাউন্টে ক্রেডিট হয়েছে।