লকডাউনে ঘরবন্দি গৃহস্থের কাছে নিয়মিত নিত্যপ্রয়োজন🧸ীয় জিনিসপত্র পৌঁছে দিতে আন্তঃরাজ্য পণ্য পরিবহণ ব্যবস্থা চালু রাখতে রাজ্য সরকারগুলিকে পরামর্শ দিল কেন্দ্র।
দেশবাসীর মধ্যে নিত্যপ্রয়োজ𓄧নীয় পণ্যের জোগান সম্পর্কে অযথা আতঙ্ক এড়াতেই এই ব্যবস্থা অবিলম্বে চালু করা দরকার বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। সেই সঙ্গে পৃথক এক নির্দেশিকায় খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, খুচরো মুদি পণ্য, খুচরো ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারি ও পাইকারি, ওযুধ প্রস্তুতকারী, পরিবহণ ইত্যাদি ক্ষেত্রে উৎপাদন চালু রাখতে সংশ্লিষ্ট কারখানাগুলিও বন্ধ না করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে🐼।
এই নির্দেশিকা জারির আগে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে লকডাউন নিশ্চিত করতে বেশ কয়েক জায়গায় পুলিশ ওষুধ ও স্বাস্থ্য ♎সরঞ্জাম এবং মুদি দোকান জোর করে বন্ধ করেছে বলে খবর পাওয়া যায়।
এই কারণে বাণিজ্য মন্ত্রক নির্দেশিকায় সাফ জানিয়ে দিয়েছে, নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী সরবরাহ ব্যবস্থা যাতে মসৃণ ও নিখুঁত থাকে, তা নিশ্চিত করতে হবে রাজ্য প্রশাসনকে। একই সঙ্গে, নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী উৎপাদন ও বিপণন কেন্দ্রের কর্মীদের লকডাউনের মধ্যেও যাতায়াতের উপর ছাড় দেওয়ার নির্দেশ👍 দেওয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক জানিয়েছে, গ্রাহকদের কাছে নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী ও পরিষেবা যাতে সহজে পৌঁছে দেওয়া যায়, তার জন্য যথাযথ প্রশাসনিক পদক্ষেপ করতে হবে। বলা হয়েছে, ‘নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী, যার মধ্যে অনেক কিছুই পচনশীল, তার সাপ্লাই চেন অটুট রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে স্থানীয় প্রশাসনকে।𒁏’
পরিশেষে, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের অবাধ সরবরাহের লক্ষ্যে প্রতি রাজ্যে একাধিক কন্ট্রোলরুম খুলতে হবে। পণ্যবাহী যানের মসৃণ চলাচল নিশ্চিত করতে রাꦇজ্য ও জেলাস্তরে নোডার অফিসার নিয়োগের পরামর্শও দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় নির্দেশিকায়।