ওমিক্রন আতঙ্কে কো🍒নও ঝুঁকি নিতে রাজি নয় কেন্দ্র। আগামী ১৫ ডিসেম্বর থেকে আন্তর্জাতিক উড়ান চালু করার যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, তা বিবেচনা করা হচ্ছে। উড়ান পরিষেবা শুরুর দিন পিছিয়ে দেওয়া হল কিনা, তা স্পষ্টভাবে জানানো হয়নি। তবে একটি মহলের দাবি, স্বাভাবিক আন্তর্জাতিক উড়ান পরিষেবা আপাতত চালু না করার সম্ভাব𝔉নাই প্রবল।
বুধবার অসামরিক বিমান পরিবহণের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ডিজিসিএয়ের তরফে জানানো হয়েছে, কবে থেকে আন্তর্জাতিক উড়ান পরিষেবা চালু করা হবে, তা উপযুক্ত সময় জানিয়ে দেওয়া হবে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের মুখপাত্র উদ্ধৃত করে সংবাদসংস্থা পিটিআই জানᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚিয়েছে, স্বরাষ্ট্রসচিব অজয় ভাল্লার পৌরহিত্যে একটি জরুরি বৈঠকের আন্তর্জাতিক উড়ান চালু করার যে ঘোষণা নেওয়া হয়েছিল, তা পুনর্বিবেচনার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেই বৈঠকের আগেরদিনই ওমিক্রন নিয়ে একটি উচ্চপর্যায়ের পর্যালোচনা বৈঠক করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে আগামী ১৫ ডিসেম্বর থেকে আন্তর্জাতিক উড়ান পরিষেবা চালুর অনুমতি দিয়েছিল কেন্দ্র। ‘ঝুঁকির মুখে’ থাকা দেশগুলি থেকে আগত যাত্রীদের ক্ষেত্রে বাড়তি বি♌ধিনিষেধও থাকবে। কী কী শর্ত আরোপ করা হয়েছিল?
১) যে দেশগুলিকে ꦛ‘ঝুঁকির মুখে’ তালিকায় রাখা হয়নি, দ্বিপাক্ষিক সমঝোতার ভিত্তিতে সেই দেশগুলি থেকে ১০০ শতাংশ যাত্রী নিয়ে ভারতে আসা যাবে। ভারত থেকেও ১০০ শতাংশ যাত্রী নিয়ে সেই দেশগুলিতে বিমান পরিষেবা শুরু করতে পারবে উড়ান সংস্থ♚াগুলি।
২) ‘ঝুঁকির মুখে’ এবং এয়ার বাবল থাকা দেশ: দ্বিপাক্ষিক সমঝোতার ভিত্তিতে ভারতীয় বা বিদেশি বিমানের ৭৫ শতাংশ যাত্রী বা প্রাক-করোনাভাইরাস কালের যাত্রী সংখ্যা - যা বেশি হবে, সেই সংখ্যক যাত্রী নিয়ে পরিষেবা শুরু করা যাবে। সপ্তাহে কমপক্ষে সাতটি 🔜বিমানকে ছাড়পত্র দেওয়া হবে।
৩) ‘ঝুঁকির মুখে’ এবং এয়ার বাবল থাকা দেশ: দ্বিপাক্ষিক সমঝোতার ভিত্তিতে ভারতীয় বা বিদেশি বিমানের ৫০ শতাংশ যাত্রী বা প্রাক-করোনাভাইরাস কালের🐠 যাত্রী সংখ্যা - যা বেশি হবে, সেই সংখ্যক যাত্রী নিয়ে পরিষেবা শুরু করা যাবে।