আব্রাহাম থমাস
মধ্যপ্রদেশের কুনোর অভয়ারণ্যে একের পর এক চিতার মৃত্যু। আফ্রিকার নামিবিয়া থেকে ভারতে আনা হয়েছে চিতাগুলিকে। কিন্তু তাদের মধ্যে একাধিক চিতার মৃত্যুকে ঘিরে স্ব▨াভাবিকভাবেই নানা প্রশ্ন উঠছে। এবার সেই চিত✤ার মৃত্য়ুর কারণ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের কাছে জবাব দিল কেন্দ্রীয় সরকার।
কেন্দ্রীওয় সরকার জানিয়েছে, পাঁচটি প্রাপ্তবয়স্ক চিতার মৃত্য়ু ও তিনটি চিতার শাবকের মৃত্যু𒉰 প্রাকৃতিক কারণেই হয়েছে। এর সঙ্গে কুনোর অভয়ারণ্যের পরিবেশে মানিয়ে নিতে না পারার কোনও কারণ যুক্ত নেই। আদালতে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।
এর সঙ্গেই কেন্দ্💧রীয় সরকার আদালতে জানিয়েছে, বিকল্প বাসস্থানের কথা ভাবনা চিন্তা করা হচ্ছে। কিন্তু তার আগে দেখতে হচ্ছে আফ্রিকা থেকে চিতা পাওয়া যাবে কি না। তাছাড়া যে জঙ্গলে ছাড়া হবে সেখানকার পরিবেশ, শিকার করতে পারবে কি না এসবও দেখতে হবে। ওই চিতাগুলি কতটা সুরক্ষিত থাকবে সেটা দেখাটাও জরুর🦄ী।
কেন্দ্রীয় সরকার🅰 আদালতে জানিয়েছে, চেনা জায়গাতে এই ধরনের চিতার বেঁচে থাকা হার ৫০ শতাংশ। আর অচেনা জায়গাতে চিতা শাবকদের মধ্য়ে ১০ শতাংশ বাঁচে𝓰। তবে এই চিতার মৃত্য়ু বিশেষ উদ্বেগের নয়।
সেই সঙ্গেই কেন্দ্রের তরফে সুপ্রিম কোর্টে জানানো হয়েছে, স্বা🐻ভাবিক নিয়মেই চিতারগুলির মৃত্যু হয়েছে। এর পেছনে অন্য কোনও অস্বাভাবিক কারণ নেই। পাচার, বিষ দিয়ে মৃত্য়ু. বিদ্যুতের শক দিয়ে মৃত্যুর মতেো ঘটনা ঘটেনি কোনও ক্ষেত্রে। জানিয়েছে কেন্দ্র।
সব মিলিয়ে ২০টি চিতা আনা হয়েছিল বিদেশ থেকে। তার মধ্🎐য়ে নামিবিয়া থেকে ৮টি ও দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ১২টি। সব মিলিয়ে সংখ্য়াটা ২০। কিন্তু তার মধ্য়ে ৮টি চিতার মৃ্ত্যু হয়। তার মধ্যে পাঁচটি পূর্ণবয়স্ক ও🧜 তিনটি চিতা শাবকের মৃত্যু হয়েছিল।