টানা তিনদিনের লাগাতার চেষ্টার পর বাংলাদেশের চট্টগ্রামের কন্টেনার ডিপোর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হল বাংলাদেশ দমকল বাহিনী। দমকল বিভাগের আধিকারিকদের মতে, এই কারখানায় যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করা হয়নি। সেই কারণে⛦ই এমন ভয়ঙ্কর অগ্নিকাণ্ড।
ড্রোন ক্যামেরার বিভিন্ন ফুটেজের সাহায্যে দেখা গিয়েছে, কারখানায় একের পর এক বিস্ফোরণ হচ্ছꦚে এবং তা থেকে ক্রমাগত কালো ধোঁয়া বেরিয়ে আসছে।
যদিও আগুন লাগার কারণ স্পষ্টভাবে কিছু বলা যাচ্ছে না, তবে অনুমান করা হচ্ছে, কন্টেনারে থাকা হাই🐬ড্রোজেন পার অক্সাইড থেকেই এই বিস্ফোরꦿণ ঘটেছে।
দমকল বিভাগের আধিকারির মোনির হোসেন, রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, এই মূহূর্তে আগুন প্রায় সম্পূর্ণভাবেই নেভানো হয়েছে। দমকল বিভাগের কর্মীরা প্রায় সব ক’টি রাসায়নিক কন্টেনারই নিষ্ক্রিয় করে দিয়েছেন। এর পরে আর বিস্ফোরণের আশঙ্কা নেই। তিনি আরও বলেন, কারখানায় কোনও সতর্কতামূলক ব্🔜যবস্থাই চোখে পড়েনি এবং বিপজ্জনক রাসায়নিক ব্যবহারের সরকারি নির্দেশিকাও পালন করা হয়নি।
সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিরা এই ডিপোর পরিচালককে ফোন করে এই বিষয়ে তাঁর প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি ফোন ধরেননি। গৃহমন্ত্রী আসাদুজামান খান বলেছꦬেন, এই ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হবে ও দ♐োষীদের বিচার হবে।
গত শনিবার চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে বিধ্বংসী আগুন লাগে। এই অগ্নিকাণ্ডে এখনও পর্যন্ত ৪১ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ♊নয়জন দমকল বিভাগের কর্মী। ꦓআহত হয়েছেন ২০০ জন, তাঁদের মধ্যে ৫০ জন পুলিশকর্মী।