ভারতে করোনাভাইরাস সংক্রমণের মোকাবিলা করতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দꦏিতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তবে তাᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚর আগে প্রধানমন্ত্রীর বার্তার বিষয়বস্তু নিয়ে জল্পনায় মাতল বিরোধী শিবির।
সংকট এড়াতে বাড়ি থেকে বেরোবেন না
একান্ত প্রয়োজন না হলে বাড়ির বাইরে বেরোবেন না। পারলে সব কাজ বাড়িতে বসেই করুন। যাঁরা সরকারি কর্মচারী, সংবাদমাধ্যম কর্মী, জনপ্রতিনিধি বা স্বাস্থ্য কর্মী, তাঁদের বাইরে বেরোতে হতে পারে। কিন্তু বাকিদের প্রতি আমার আর্জি, দয়া করে বাড়ির বাইরে বেরোবেন না। বিশেষ করে যাঁরা ৬০-৬৫ বছরের বেশি বয়স্ক, তাঁরা বা⭕ড়ির বাইরে দয়া করে বেরোবেন না।
২২ মার্চ জনতা কারফিউ জারি
আপনাদের কাছে আবেদন, এই পরিস্থিতি জনতা কার্ফিউ জারি করার পথে সহায়তা করুন। ২২ মার্চ সকাল সাতটা থেকে রাত নটা অব♑ধি জনতা কার্ফু সকাল ৭টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত জারি থাকবে জনতা কারফিউ।
সংযম ও সতর্কতা জরুরি
এই মহাসংকট থেকে রক্ষা পাওয়ার ওষুধ এখনও পর্যন্ত আবিষ্কার করতে পারেনি বিজ্ঞান। তাই এই সংকটে সংযম ও সতর্কতা জরুরি। এই মহামারী থেকে রক্ষা প🌊াওয়ার এই হল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপায়।
দেশবাসীর সহযোগিতা চেয়ে আবেদন
এই সংকট এতই বড় যে দেশের সব বাসিন্দাকে দৃঢ় সংকল্পের সঙ্গে নোকাবিলা করতে হবে। বন্ধুগণ, নিজেদের করোনার হাত থেকে রক্ষা করার জন্য সর্বশক্তি প্রয়োগ করতে হবে। দেশের সমস্ত রাজ্য সরকার, পঞ্চায়েত সহ সব জনপ্রতিনিধি সাধ্যমতো চেষ্টা করছেন। আপনিও তাতে শামিল হোন। এই বিপদের মোকাবিলা করে আমরা বিশ্বের সামনে প্রতিপন্ন করব যꦍে নিজেদের বাঁচাতে, দেশকে রক্ষা করতে ও বিশ্বকে রক্ষা করতে আমরা সক্ষম।
জনতা কার্ফুর ডাক মোদীর
২২ মার্চ সকাল সাতটা থেকে রাত🔯 নটা অবধি জনতা কার্ফু করার আবেদন মোদীর।