লকডাউনের আওতায় গোটা ভারত। তার জেরে 🦩তালা প🐼ড়েছে উত্তরের বৈষ্ণোদেবী মাতা মন্দির থেকে দক্ষিণের রামনাথস্বামী মন্দির। তবে তাতে ভাটা পড়েনি নয় দিন ব্যাপী নবরাত্রি উৎসব পালনে।
দিল্লির দ☂ুই জনপ্রিয়তম মন্😼দির ঝান্ডেওয়ালা ও কালকাজিতে প্রতি বছর এই সময় ভক্তের ঢল নামলেও আপাতত নিষেধাজ্ঞার জেরে জনশূন্য দুই ধর্মস্থান। তাই বাড়িতেই পার্বন পালন করছেন দিল্লিবাসী হিন্দুরা।
এএনআই-কে রাজধানীর বাসিন্দা বছর পঁয়ষট্টির মায়া দেবী যেমন জানিয়েছেন, 'এই পঁয়ষট্টি বছরের জীবনে প্রথম বার মাতার দর্শন ছাড়া নবরাত্রি পালন করছি। প্রতি বছর কনট প্লেসের কালীবাড়িতে আমরা পুজো দিই। কিন্তু এবার বাচ্চারা বলছে নতুন অসুখের কারণে বাড়ি ছဣেড়ে না বেরোতে। তাই বাড়িতেই পুজো দিচ্ছি।'
আর এক দিল্লিবাসী কমলা (৫𒆙৫) জানিয়েছেন, 'প্রতিবার নবরাত্রির নয় দিনই মন্দিরে পুজো দিতে যাই। এবার বাড়িতে পুজো দিলেও মায়ের প্রতি আমার ভক্তি বিন্দুমাত্র কমবে না।'
তিনি বলেন, ও'আমার কাছে নবরাত্রি হল বৃহত্তম উৎসব। ছয় মাস তার জন্য অপেক্ষা করি। দেবীর প্রতি ভক্তি যাতে অট💛ল থাকে, সেই চেষ্টা করব।'
লকডাউনের বিরতিপর্বে মন্দিরের গেটে দাঁড়িয়েই পুজো দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন দেশের নানান প্রান্তের ভক্তজন। তবে সেই সময় প্রশাসন কড়া থাকবে সামাজিক দূরত্ব বহাল রাখার বিষয়ে।🌠
সামাজিক দূরত্ব তৈরি রাখতেই দেশের সমস্ত তীর্থ꧟ক্ষেত্র ও দেবস্থান বন্ধ রাখার নির্দেশ জারি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। তবে সংক্রমণের দাপটে প্রশাসনিক কড়াকড়ির মাঝেও টোল খায়নি ভক্তহৃদয়ে। তাই প্রতি বছরের মতো মন্দির দর্শন অসম্ভব হলেও বাড়ির নিভৃত কোনে বসেই ঈশ্বরের সাধনায় মগ্ন থাকবেন ভক্তরা।