ভারতে ক্রমেই বাড়ছে করোনা আক্রান্ত ও কোভিড থেকে সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীদের মধ্যে সংখ্যার ব্যবধান। বর্তমানে রোগীর চেয়ে সুস্থ হয়ে ওঠার সংখ্যা প্রায় তিন গুণ বেশি, সোমবার জানাল কেন্দ্রীয় ꦑস্বাস্থ্য মন্ত্রক।
এই মুহূর্তে দেশে কোভিড থেকে সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীর সংখ্যা ২২,৮০,৫৫৬ এবং অ্যাক্টিভ কোভিড রো𝐆𒊎গীর সংখ্যা ৭,০৭,৬৬৭।
এ দিন সকালে টুইট করে স্বাস্থ্🧸য মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, ‘কেন্দ্র ঘোষিত নীতির যথাযথ প্🐬রয়োগের ফলে হাসপাতালে সংকটাপন্ন রোগীদের জন্য যথাযথ চিকিৎসা পরিকাঠামো বহাল রাখা, বাড়িতে কোয়ারেন্টাইনরত মৃদু উপসর্গ ও মাঝারি উপসর্গযুক্ত রোগীদের সঠিক দেখভালের ফলেই এই সাফল্য দেখা দিয়েছে।’
এই পরিস্থিতিতে এখন মোট আক্রান্ত সংখ্যার ২৩.২৪% অ্যাক্টিভ রোগী। উল্লেখ্য গত ৩০ জানুয়ারি ভারতে প্রথম কোভিড আক্রান্ত রোগীর সন্ধান পাওয়া গি♔য়েছিল। কোভিড থেকে সেরে ওঠা রোগীও ৭৫% এসে দাঁড়িয়েছে।
দেশে Covid-19 জনিত মৃত্যুর সংখ্যা ৬০ হাজারের কাছাকাছি পৌঁছেছে। এক সপ্তাহ আগে মৃত্যুর ▨লহার ২% কমেছিল, যা বর্তমানে আরও ১.৮৬% কমেছে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভ♍ারতে মৃত্যুহার আপাতত নিম্নতম।
দিল্লির মেদান্ত হাসপাতালের ক্রিটিক্যাল কেয়ার বিভাগের চেয়ারম্যান যতীন মেহতা জানিয়েছেন, ‘মৃত্যুর হার অবশ্যই কমেছে এবং এখন খুব বেশি রোগী ভেন্টিলেশন সাপোর্ট-এ নেই। এর একটা কারণ হতে পারে, তাড়াতাড়ি রোগ নির্ণয় এবং সঠিক সময়ে হাসপাতালে পৌঁছানো। তার ফলে সংকট ঘনাবার আগে রোগীর চিকিৎসা শুরুকরা যাচ্ছে। ইদানীং বেশিরভাগ পজিটিভ রোগীকেই হাসপাজতালে রাখার দরকার পড়ছে না। তাঁদের বাড়🦹িতে থেকে চিকিৎসা করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।’
দিল্লিরই মূলচন্দ হাস🅷পাতালের চিকিৎসক শ্রীকান্ত শর্মা জানিয়েছেন, ‘গোড়ার দিকে যা জানতাম, তার চেয়ে বর্তমানে অতিমারী সম্পর্কে ামরা অনেক বেশি খবর রাখি। এখন অনেক চিকিৎসা প্রক্রিয়া প্রয়োগের সুযোগ হয়েছে এবং মৃত্যু ঠেকাতে স্টেরয়েড-এর মতো ওষুধ ব্যবহার করা হচ্ছে। অন্যান্য বেশ কিছু চিকিৎসা পদ্ধ🦩তিও আমাদের হাতে এসেছে, যেগুলি সম্পর্কে আমরা নিশ্চিত হতে পেরেছি।’