ভারতে সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি কোভিড প্রতিষেধক টিকা ‘কোভ্যাক্সিন’-এর তৃতীয় পর্বের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জন্য 👍১৩,০০০ স্বেচ্ছাসেবক নির্বাচিত হয়েছেন বলে ঘোষণা করল 🍨ভারত বায়োটেক।
হায়দরাবাদের উপকণ্ঠে জেনোম ভ্যালিতে সংস্থার বায়ো সেফ্টি লেভেল ৩ গবেষণাগারে আইসিএমআর ও ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজি-র সহায়তায় তৈরি হয়েছে কোভ্যাক্সিন টিকা। গত ২৮ নভেম্বর ভারত বায়োটেক-এর এই গবেষণাগার ঘুরে দেখে বিজ্ঞানীদের সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ভ্যাক্সিন ট🌜্রায়ালে সাফল্যের জন্য তাঁদের অভিনন্দন জানা🔜ন মোদী।
প্রধানমন্ত্রীর সফরের পরে ভারত 😼বায়োটেক-এর গবেষণাগারে এসেছেন বিভিন্ন দেশের মোট ৬৪ জন রাষ্ট্রদূত। Covid-19 প্রতিরো🏅ধ করার টিকা নির্মাণ সম্পর্কে তাঁরা খোঁজ নিয়েছেন সবিস্তারে।
সংস্থার♓ তরফে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, কোভ্যাক্সিন তৃতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জন্য গত নভেম্বর মাসের মাঝামাঝি শুরু হয়েছে। কোভিড ভ্যাক্সিনের ক্ষেত্রে এটিই ভারতের প্রথম এবং একমাত্র তৃতীয় পর্যায়ের সক্রিয়তা পরীক্ষা এবং দেশে এ যাবৎ কোনও ভ্যাক্সিনের বৃহত্তম ট্রায়াল, দাবি করেছে নির্মাতা সংস্থা।
বলা হয়েছে, প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে প্রায় ১,০০০ স্বেচ্ꦇছাসেবকের উপরে এই টিকা প্রয়োগ করা হয়েছে, যার ফলাফল টিকার নিরাপত্তা ও প্রতিষেধক সম্পর্কে সুনিশ্চিত করেছে। আন্তর্জাতিক একাধিক মেডিক্যাল জার্নালেও এই টিকা সম্পর্কে প্রশংসা করা হয়েছে বলে দাবি ভারত বায়োটেক-এর।
সংস্থার যুগ্ম ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুচিত্রা এলা জানিয়েছেন, ভারতে এই আয়তনের ভ্যাক্সিন ট্রায়াল এর আগে হয়নি এবং তাতে স্বেচ্ছাসেবকদের স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া পেয়ে তাঁরা♏ অভিভূত। তাঁদের লক্ষ্য, মোট ২৬,০০০ স্বেচ্ছাসেবকের উপরে তৃতীয় পর্যা൲য়ের এই ট্রায়াল সম্পন্ন করা, জানিয়েছেন এলা।