যুদ্ধের সময় সৈন্যদের চটাতে নেই। করোনা সংক্রমণ রোধের লড়াইᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚয়ে শামিল চিকিৎসকদের বকেয়া বেতন সমস্যার সমাধান ও তাঁদের বাসস্থানের ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেওয়ার সময় কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্দেশে এই মন্তব্য করল সু൲প্রিম কোর্ট।
চিকিৎকদের বকেয়া বেতন সংক্রান্ত কোনও মামলায় আদালতের জড়িত না থাকার জন্য শুক্রবার জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। উলটে সরকারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, ‘চিকিৎসকদের দাবিদাওয়া মেটানোর জন্য আরও চেষ্টা করতে হবে এব🎐ং সেই খাতে অতিরিক্ত অর্থ বরাদ্দ করতে হবে।’
করোনা রোধের দায়িত্বে থাকা প্রথম সারির স্বাস্থ্যকর্মীদের বেতন বকেয়া রাখা হচ্ছে, ছাঁটাই হচ্ছে অথবা বিলম্বিত করা হচ্ছে। এই সমস্ত অভিযোগ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে🍌র দ্বারস্থ হয়েছেন এক চিকিৎসক। পাশাপাশি, কেন্দ্রের নতুন শর্তাবলীতে ১৪ দিনের বাধ্যমূলক কোয়া༒রেন্টাইন নীতি তুলে দেওয়া নিয়েও প্রশ্ন তোলেন ওই চিকিৎসক।
শুনানিতে বিচারপতি অশোক ভূষণ এবং বিচারপতি এস কে কাউলের সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ সরকারকে চিকিৎসকদের অখুশি না রাখার পরামর্শ দেয়। আদালত বলে, ‘আমরা চিকিৎসকদের ধর্মঘ🔯ট ডাকার রিপোর্ট পেয়েছি। দিল্লিতে চিকিৎসকদের এসাংশ গত তিন মাস যাবৎ বেতন পাচ্ছেন না। এঅ সমস্যাগুলির এতদিনে সমাধান হওয়া উচিত ছিল। এর জন্য আদালতের মধ্যস্থতা করার প্রয়োজন নেই।’
কেন্দ্রের তরফে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা বলেন, জীবাণু সংকꦿ্রমণ রোধ ও নিয়ন্ত্রণে হাসপাতালের🅘 দায়িত্ব থাকলেও নিজেদের করোনা সংক্রমণ থেকে সুরক্ষিত রাখার চূড়ান্ত দায়িত্ব বর্তায় সল্বাস্থ্যকর্মীদের নিজেদেরই। এ ছাড়া পিপিই-র মাধ্যমে কর্মস্থানে তাঁদের যথাযথ সুরক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে দাবি করে কেন্দ্র।
শীর্ষ আদালত সেই প্রেক্ষি♐তে জানায়, চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা দেশের নিরাপত্তার প্রথম সারির যোদ্ধা। তাঁদের সুরক্ষা ও অন্যন্য দাবিদাওয়া মেটাতে প্রশাসনকে চটজলদি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।