কꦡেরলের কুমারানাল্লোর জেলার একটা ভাড়া বাড়িতে থাকত এক ড্রাগ মাফিয়া। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে কেরল পুলিশ সেখানে অভিযানে যায়। সেখানে ঢুকতেই ১৩টি প্রশিক্ষিত কুকুর কার্যত ঝাঁপিয়ে পড়ে পুলিশের উপর। সূত্রের খবর, ওই পাচারকারী কুকুরদের এমনভাবেই প্রশিক্ষণ দিয়েছিল যাতে তারা খাঁকি উর্দি দেখলেই ঝাঁপিয়ে পড়ে। রবীন জর্জ নামে𝄹 ওই ব্যক্তি পুলিশদের দিকে কুকুর লেলিয়ে দিয়ে পালিয়ে যায়। পুলিশ যখন কুকুরের হাত থেকে বাঁচতে ব্যস্ত তখনই সুযোগ বুঝে পালিয়ে যায় সে। তার বাড়ি থেকে ১৮ কেজি গাঁজা পেয়েছে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে গত দেড় বছর ধরে ওই ব্যক্তি ওখানে থাকত। বিরাট চত্বর নিয়ে ওই বাড়ি। ও♉খানে সে অনেকগুলি দামী কুকুর♈কে রেখে দিয়েছিল। একেবারে গা ছমছম করা হাভেলি। সেখানে প্রচুর ভাঙা গাড়ি। দেওয়ালে লেখা কে ৯। সেখানেই থাকত ওই ব্যক্তি।
ক্রেতা সেজে পুলিশ ওই বাড়ির কাছে যায়। আরও একজন ক্রেতা সেই সময় ছিল ওখানে। এদিকে কথা বলার সময় জর্জ বুঝতে পেরে যায় ক্রেতার আড়ালে আসলে পুলিশ এসেছে। এরপর সে ꧋চম্পট দেয়। অপর ক্রেতাও গা ঢাকা দেয়। বাড়ির চত্বরে ঢুকতেই কুকুরের দল ঝাঁপিয়ে পড়ার চেষ্টা করে 𒁏পুলিশের উপর।
সেই কুকুরগুলির মধ্যে পিটবুল ছিল। জার্মান সেফার্ডও ছিল। তবে কুকুরের তাড়ায় প্রথমদিক༺ে পুলিশ পালিয়ে যায়। এরপর ডগ স্কোয়াডকে ডাকা হয়। তার♔া কুকুরদের শান্ত করিয়ে তারপর পুলিশ ভেতরে যেতে পারে।
টাইমস অফ ইন্ডিয়া সূত্রে খবর, কোট্টায়াম এসপি কে কার্তিক জানিয়েছেন, ওই ব্যক্তি কুকুরের প্রশিক্ষকের কাছে গিয়েছিল। কিন্তু তিনি সহায়তা করতে চাননি। তারপর নিজেই প্রশিক্ষণ দেন কুকুরগুলিকে। খাঁকি উর্দ💮ি দেখলেই যাতে ঝাঁপিয়ে পড়ে তার ব্যবস্থা।
তবে প্রতিবেশীরা জর্জের মা𝕴দকের ব্যবসা সম্পর্কে কিছুই জানেন না। তারা জানতেন কুকুরের প্রশিক্ষণ দেয় জর্জ। তবে তলায় তলায় যে এসব করত সেটা প্রতিবেশীরা জানতেন না।