নীরজ চৌহান
আম আদমি পার্টির নেতা সঞ্জয় সিংয়ে বাড়িতে বুধবার হানা দিয়েছিল ইডি। দিল্লি আবগারি পলিসি ২০২১-২২ও তদন্তে নেমে এই অভিযান হয়। আর্থিক প্রতারণা সংক্রান্ত মামলায় এই অভিযানে নামে ইডি।
তবে ইডির পাঁচটি চার্জশিটের মধ্যে একটিতেও নাম নেই সঞ্জয় সিংয়ের। কিন্তু ইডির দাবি নানাꦛ ক্ষেত্রে রাজ্যসভার ওই এমপি তাদের রাডারে রয়েছেন।
ইডির দাবি মণীশ সিসোদিয়া মামল✨ায় দীনেশ অরোরা নামে এক রেস্তরাঁ মালিকের নাম ছিল। আর সেই ব্যক্তি সঞ্জয় সিংয়ের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। তাকে গত জুলাই মাসে সিবিআই গ্রেফতার করেছিল। ইডির জানিয়েছিল, অরোরা প্রথম দিকে সঞ্জয় সিংয়ের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন। পরে তার মাধ্য়মেই সিসোদিয়ার সঙ্গে তার যোগাযোগ হয়। তার নিজের রেস্তরাঁতে একটি অনুষ্ঠানে সিসোদিয়ার সঙ্গে তার আলাপ হয়েছিল।
ইডির দাবি, ২০২০ সালে সিংয়ের কাছ থেকে অরোরা🔯র কাছে একটি ফোন গিয়েছিল। বলা হয়েছিল দিল্লি বিধানসভা ভোট আসছে। আপের এবার ফান্ডের দরকার। আপ অন্য় রেস্তরাঁর মালিকদের কাছ থেকেও ফান্ড চাইছে।
ইডির চার্জশিটে বলা হয়েছে, সিংয়ের অনুরোধে সে 🤪একাধিক রেস্তরাঁর সঙ্গে কথা বলে। শেষ পর্যন্ত ৮২ লাখ টাকা তাꦗরা পার্টি ফান্ডের নাম করে সিসোদিয়াকে দিয়েছিল।
এরᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚপর অরোরার সঙ্গে সিসোদিয়ার আলাপ আরও নিবিড় নয়। মাঝেমধ্যেই অরোরার হোটেলে আসতেন সিসোদিয়া। অপর এক ব্য়বসায়ী অমিত অরোরা দীনেশ অরোরার মাধ্য়মে সঞ্জয় সিংয়ের সঙ্গে দেখা করেন। দিল্লিতে মদ🍰ের ব্যবসাতে কিছু বাড়তি সুবিধা চান তিনি।
দীনেশ অমিতের সঙ্গে বিবেক কুমার ত্যাগী নামে সঞ্জয় ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তির পরিচয় করিয়ে দেন। এ🔴রপর তাদের মধ্য়ে মিটিংও হয়েছিলেন। অমিতের মদের ব্যবসা নিয়ে তাদের মধ্যে কথা হয়। সঞ্জয় সেই সময় জানিয়েছিলেন অমিতের মদে🅘র ব্যবসাতে যদি তাদের লোকজনকে কাজে নেওয়া হয় তবে তিনি এনিয়ে পরবর্তী আলোচনা চালাতে পারেন।
এরপর সঞ্জয় সিং , অমিত ও দী🍨নেশ সিসোদিয়ার বাড়িতে এসেছিলেন। এরপরই ২০২০-২১ সালের আবগারি নীতিতে বদল আসবে বলে আশ্বস্ত করেছিলেন সিসোদিয়া।