সংস্কৃতি ফালোর
মহারাষ্ট্রের থানেতে একটি হাউসিংয়ে এক পরিবার তাঁদের ঘরে দুটি ছাগল নিয়ে এসেছিল। আসলে ইদ উল আধা বা বকরি-ইদ উপলক্ষে তারা এই ছাগলদুটিকে নিয়ে আসেন। কিন্তু এনিয়ে আপত্তি তোলেন ফ্ল্যাটের অন্যান্য আবাসিকরা। তাদের দাবি,𒆙 ছাগল কাটার জন্য় তারা নিয়ে এসেছে। কিন্তু এভাবে হাউ🔥জিংয়ের মধ্য়ে এই কাজকে তারা বরদাস্ত করবে না। তবে ঘটনার কথা জানতে পেরে পুলিশ ১১জনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধারায় মামলা করেছে। সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে খবর।
এদিকে সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়ে একজন পুরুষ ও একজন মহিলা ꧒দুটি ছাগলকে লিফটে চাপি🍸য়ে তাদের ঘরে নিয়ে আসছেন। সোমবার রাতে মীরা রোডের বিনয় নগর সোসাইটিতে এই ঘটনা। অন্যান্য আবাসিকরা এর তীব্র প্রতিবাদ করেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। পুলিশ বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে তাদের শান্ত করার চেষ্টা করে।
অপর একটি ভিডিয়োতে দেখা যায় আবাসনের লোকজন এই 𓃲ঘটনায় তীব্র চিৎকার শুরু করে দেন। তাদের দাবি, এই ধরনের আচরণ মানা যায় না। এক আবাসিক জানিয়েছেন, আমরা বলেছিলাম আবাসনে ছাগল নিয়ে আসা যাবে না। কিন্তু ওরা কোনও নিয়ম মানছে না। যা খুশি তাই করছে। পুলিশ, সোসাইটি কারোর কাছꦜ থেকে অনুমতি নেয়নি। আমরা বলেছি ছাগল বাইরে বের করে নিয়ে যাও।
এক আবাসিক বলেন, আমরা সিদ্ধান্ত𓂃 নিয়েছি কোনও গবাদি পশুকে আবাসনের মধ্যে আনতে দেব না । কিন্তু ওরা কোনও নিয়মই মানছে না। আমরা সকলকে বলছি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখ🍰ুন। সোসাইটির নিয়মকে মেনে চলুন।
অপর একজন আবাসিক বলেন, আবাসনে আরও মুসলিম পরিবার আছে। তাঁরা এসব করেন না। ছাগল রাখার জন্য তাদের নির্দিষ্ট জায়গা আছে।সেখানেই🧜 তারা রাখেন। তারা আবাসনের নিয়ম মেনে চলেন। তবে মহসিনটা কারোর কথা শোনে না। ভীষণ একগুঁয়ে। ছাগল নিয়ে লি✱ফটে করে ফ্ল্যাটে চলে এসেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, সবার আগে সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবে। কিন্তু এভাবে এখানে ছাগল কাটা যাবে না। আদালতের নির্দেশে এটা নিষিদ্ধ। আব♒াসনে কোনও ছাগল কাটা যাবে না। কিন্তু ঘরে ছাগল রাখার ব্যাপারে কোনও বিধিনিষেধ নেই। তবে পরিবারকে বুঝিয়ে বিষয়টি মিটমাট করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
এদিক๊ে পুলিশ সকলকে বুঝিয়ে মিটমাট করার চ𝕴েষ্টা করে। উৎসবের আগে এনিয়ে যাতে উত্তেজনা না ছড়ায় সেটা দেখা হচ্ছে।