ল্যাবরেটরির রিপোর্টে টাইপের ভুলে করোনা সংক্রামꦉিত হিসেবে চিহ্নিত হলেন সাধারণ সর্দি-কাশির রোগী বছয় আটষট্ꦗটির বৃদ্ধ।
সর্দি, কাশি আর গলা জ্বালায় কাতর হয়ে আমরোহার প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়েছিলেন নওগানওয়া গ্রামের ওই বক্ষীয়ান বাসিন্দা। জ্বর থাকার কারণে তাঁকে সেখান থেকে গত ৬ এপ্রিল রেফার করা হয় মোরাদাবাদ জেলা হাসপা♊তালে। তাঁকে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে ভরতি করে দেওয়া হয়, জানিয়েছেন আমরোহা স্বাস্থ্যকেন্দ্রের প্রধান চিকিৎসক উমর ফারুক।
তিনি জানিয়েছেন, হাসপাতালে বৃদ্ধের রক্তের নমুনা পরীক্ষার জন্যꦑ পাঠানো হয় আলিগড় মেডিক্যাল কলেজের পরীক্ষাগারে। সোমবার তার রিপো✱র্ট পাওয়া যায়।
ফারুক জানিয়েছেন, ‘রিপোর্ট প্রকাশ হওয়ার পর𝓀ে মোরাদাবাদের স্বাস্থ্যতকর্তারা জানান, বৃদ্ধের নমুনায় করোনা সংক্রমণের প্রমাণ মিলে🌃ছে।’
রিপোর্টের কথা জানার পরে রোগীর ঘনিষ্ঠ ৮ আত্মীয় এব🎐ং অন্যান্য পরিচিতদের কোয়ারেন্টাইনে পাঠানোর উদ্দেশে ৬টি অ্যাম্বুল্যান্স তাঁর বাড়িতে গিয়ে পৌঁছয়।
ওই আট ব্যক্তিকে স্ক্রিন✨িং করার পরে ফল নেগেটিভ মেলে, জানিয়েছেন চিকিৎসক উমর ফারুক।
এর মধ্যে মোরাদাবাদের মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকার🗹িকের দফতর থেকে বৃদ্ধের রক্তপরীক্ষার রিপোর্ট সম্পর্কে খতিয়ে দেখতে চাওয়া হলে জানা যায়, ভুল করে তাঁর নাম করোনা আক্রান্তদের তালিকায় ঢুকে পড়েছিল।
মোরাজ🙈াবাজের সিএমও জানিয়েছেন, ‘’আসলে প্রথম রিপোর্টে রোগীর নামের পাশে নেগেটিভ লিখতে গিয়ে ভুলবশত পজিটিভ টাইপ করা 💃হয়েছিল। তার থেকেই বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়।
শেষ পর্যন্ত বুধবার হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান ওই ব্যক্তি। কোয়ারেন্টাইন সেন্টার থেকে ছেড়েღ দেওয়া হছে তাঁর ৮ আত্মীয়কেও।