আগামী বছর ২১ অগস্ট থে꧙কে ২০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে কংগ্রেসের স্থায়ী সভাপতি পদে নিয়োগের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হল কংগ্রেসের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠরে। জানা গিয়েছে, আজ কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির সভায়, বর্ষীয়ান নেতারা রাহুলকে সভাপতি হওয়ার অনুরোধ করে🐲ন। এর জবাবে রাহুল গান্ধী বলেন, 'আমি বিষয়টি বিবেচনা করব।' তিনি আরও বলেন যে দলের নেতাদের কাছ থেকে তাঁর আদর্শের স্তরে স্পষ্টতা প্রয়োজন। এদিকে সূত্রের খবর, আজকের সভায় কিছু নেতা বলেন যে সভাপতি পদে ভোট না হওয়া পর্যন্ত রাহুলকে কার্যনির্বাহী সভাপতি করা উচিত।
উল্লেখ্য, জি২৩ গোষ্ঠীর বিদ্রোহের আবহে আজকের ওꦍয়ার্কিং কমিটির উপর নজর ছিল রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের। এই পরিস্থিতিতে বিক্ষুব্ধদের পুরোপুরি 'চুপ' করালেন সোনিয়া গা👍ন্ধী। দলের অন্তরবর্তীকালীন সভাপতি এদিন বলেন, 'আমিই কংগ্রেসের পূর্ণ সময়ের সভাপতি।' পাশাপাশি জানিয়ে দিলেন, তিনি স্বচ্ছতায় বিশ্বাস করেন। কিছু বলার থাকলে তিনি দলের অন্দরেই বলবেন। সংবাদমাধ্যমের সাহায্য নিয়ে তিনি কাউকে বার্তা দিতে চান না।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের পরাজয়ের দায় নিয়ে কংগ্রেস সভাপতির পদ ছেড়েছিলেন রাহুল গান্ধী। তার পর থেকে অন্তর্বর্তী সভানেত্রী হিসেবে দায়িত♚্ব সামলাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী। কিন্তু গত বছর থেকেই কংগ্রেসে সাংগঠনিক নির্বাচন চেয়ে সরব দলের নেতাদের একাংশ। এই দাবি তুলে কংগ্রেসের ২৩ জন নেতা চিঠি লিখেছিলেন সোনিয়া গান্ধীকে। সেই তালিকায় গুলাম নবি আজাদ, আনন্দ শর্মা, কপিল সিব্বল, শশী থারুরের মতো বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতাও ছিলেন। এই পরবর্তী সময়েও একই দাবিতে সরব হয়েছিলেন। তবে আজকের বৈঠকে সোনিয়া বুঝিয়ে দিলেন কংগ্রেসের রাশ এখনও রয়েছে তাঁর হাতেই রয়েছে।