বিভিন্ন কর্মপ্রতিষ্ঠানে কর্মীদের EPF অ্যাকাউন্ট থাকে। সেখানে কর্মীক🃏ে নিজের বেতনের ১২% জমা করতে হয়। অন্যদিকে সেই অ্যাকাউন্টে নিয়োগকারী সংস্থা ১২% জমা করে। কর্মী ও কর্মপ্রতিষ্ঠান, দুজনের ক্ষেত্রেই এটি করা বাধ্যতামূলক। EPFO-র নিয়ম অনুযায়ী EPF অ্যাকাউন্ট থাকা কোনও কর্মী পেনশন পেতে পারেন। কিন্তু এই সুবিধাটির বি𒉰ষয়ে অনেকেই জানেন না।
⛄EPFO-র পেনশনের সুবিধার বিষয়টি ব্যাখ্যা করলেন আয়কর পরামর্শদাতা জিতেন্দ্র সোলাঙ্কি। তিনি বললেন, 'EPFO পেনশন বেনেফিট পেতে কোনও কর্মচারীকে সেই ইপিএফ অ্যাকাউন্টে ন্যূনতম ১৫ বছর বিনিয়োগ করতে হবে। আসলে কোনও কর্মীর EPF অ্যাকাউন্ট যখন খোলা হয়, তার সঙ্গে সঙ্গেই একটি EPS অ্যাকাউন্ট-ও খুলে দেওয়া হয়। সেখানে সেই কর্মপ্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগের ৮.৩৩% জমা হয়। বাকি ৩.৬৭% জমা পরে EPF অ্যাকাউন্টে।'
বিষয়টি ব্যাখ্যা করলেন ক্যাগ ইনফোটেক-এর কর্তা অমিত গুপ্ত। তিনি জানালেন, আগে EPFO পেনশন বেনেফিট প্রত্যেক কর্মীই পেতেন। কিন্তু এখন সেটা শুধ༺ুমꦚাত্র ১৫ হাজার বা তার চেয়ে কম বেতন পাওয়া কর্মীদেরই দেওয়া হয়। শুধুমাত্র তাঁরাই এই পেনশনের সুবিধা পাবেন।
কর্মচারীর বয়স ৫৮ বছর হলে তখন থেকে তিনি EPS-এর পেনশন পাবেন। নূন্যতম পেনশন ১ হাজার টাকাꦰ।