আর্থিকভাবে দুর্বল শ্রেণির 💟ভর্তির কোটা ও কাজের আবেদনের ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ কোটা বজায় রাখার বিরুদ্ধে এবার আদালতে গেল ডিএমকে। আগের রায় ফের বিবেচনার জন্য আবেদন করা হয়েছে।
এদিকে গত ৭ নভেম্বর পাঁচ সদস্যের বি♊চারপতিদের বেঞ্চের মধ্যে ৩:২ এর মতামতের জেরে অর্থনৈতি🦂কভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষের ১০ শতাংশ সংরক্ষণের ব্য়াপারে রায় দেওয়া হয়েছিল। এদিকে গত ১২ নভেম্বর এনিয়ে তামিলনাড়ু মুখ্যমন্ত্রী তথা ডিএমকে প্রেসিডেন্ট এমকে স্ট্যালিন সর্বদলীয় মিটিং করেন। এরপর ওই আবেদনটি ফের বিবেচনার জন্য পিটিশন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কারণটা কী?
এদিকে ২০১৯ সালে কেন্দ্রীয় সরকার অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়াদের জন্য় কোটা নির্দিষ্ট করেছিল। যারা জাতিগত সংরক্ষণ পান না তাদের জন্য় এই কোটার ব্য়বস্থা করা হয়েছিল। মূলত যাঁদের বার্ষিক পরিবারগত আয় ৮ লাখের কম তাদের জন্য়ই এই কোটা।তবে যে পরিবারের ৫ একরের ব𒅌েশি কৃষিজমি অথবা ১০০০ স্কোয়ার ফুটের বাড়়ি রয়েছে তাদের জন্য় এই কোটা প্রযোজ্য নয়।
এদিকে সোমবার ডিএমকের তরফে আবেদনে বলা হয়েছে, এই সংরক্ষণের মাধ্যমে আপার কাস্টের প্রচুর 💎মানুষ এই সংরক্ষণের সহজ বিলাসিতাটা গ্রহণ করে ফেলবেন।
রিভিউ পিটিশনে উল্লেখ করা হয়েছে, উচ্চ শ্রেণির মানুষজনকে এবার একটি মুখোশ তুলে দিল সংবিধান। তার মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়াদের সুযোগগুলি তারা খুব সহজেই গ্রহণ করতে পারবে তারা। সবথেকে বড় কথা তাদের সামাজিক কোনও বয়কটের মধ্যে পড🎉়তে হয় না। সমাজ থেকে তারা ব⛎িচ্ছিন্ন নয়, কাজ থেকেও তারা বিচ্ছিন্ন নয়। কিন্তু তবুও বিভ্রান্তিকর তথ্য় দিয়ে সংরক্ষণের সুযোগ পাবেন তারা। আবেদনে ডিএমকের তরফে বলা হয়েছে, আপার কাস্টদের পক্ষে যে ঐতিহাসিক ও সামাজিক সুবিধা রয়েছে সেটা বিবেচনা করতে ব্যর্থ হয়েছে সাংবিধানিক বেঞ্চ।