শিনা বরা হত্যামামলায় জড়িত সন্দেহে চার বছর বন্দি থাক🐻ার পরে জামিনে মুক্তি পেলেন প্রাক্তন মিডিয়া ব্যারণ পিটার মুখোপাধ্যায়। শুক্রবার সন্ধ্যায় মুম্বইয়ের আর্থﷺার রোড জেল থেকে তিনি মুক্তি পান।
তাঁর বিরুদ্ধে থাকা অভিযোগের প্রমাণ সিবিআই দাখিল করতে ব্যর্থ হওয়ায় এবং তার সঙ্গে স্বাস্থ্যজনিত কারণ ℱথাকায় গত ৬ ফেব্রুয়ারি পিটারের জামিন মঞ্জুর করে বম্বে হাই কোর্ট। তবে সুপ্রিম কোর্টে এি রায়ের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ জানানোর জন্যᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ সিবিআই সময় চাওয়াতে পিটারের মুক্তি আরও ছয় সপ্তাহ পিছিয়ে দেয় হাই কোর্ট।
শেষ পর্যন্ত অবশ্য সিবিআই চ্যাল🦄েঞ্জ না জানানোয় জামিনে মুক্তি পান পিটার। সমস্ত রকম নথিপত্র তৈরি করে শুক্রবার রাত ৮.৩০ নাগাদ জেলের ফটক থেকে বের হন পিটার।
পিটার মুখোপাধ্যায়ের জামিন মঞ্জুর করার সময় বিচারপতি নীতিন সামব্রে বলেন, ‘মোবাইল ফোনের কল ডেটা রিপোর্টে পিটার, তাঁর প্রাক্তন♍ স্ত্রী ইন্দ্রাণী মুখোপাধ্যায় ও ইন্দ্রাণীর প্রাক্তন স্বামী সঞ্জীব খান্নার মধ্যে কথোপকথন যাচাই করে বোঝা মুশকিল যে তা হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত।’
পাশাপাশি, পিটারের তরফে আদালতে জমা দ✅েওয়া ই-মেল সংক্রান্ত নথি থেকেও অপরাধমূলক কোনও ইঙ্গিত মেলেনি বলে জানিয়েছেন বিচারপতি। শেষে আদালত জানায়, শিনা বরার অন্তর্ধানের পর থেকে তাঁর হত্যার দিন পর্যন🐽্ত পিটার ইংল্যান্ডে ছিলেন, সে প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০১২ সালে শিনা বরা হত্যাকাণ্ডে শিনার মা ইন্দ্রাণী বরা, ইন্দ্রাণীরꦿ প্রাক্তন স্বামী সঞ্জীব খান্না ও গাড়িচালক শ্বয়মবর রাঅয়ের সঙ্গে পিটার মুখোপাধ্যায়ও অভিযুক্ত হন। মামলায় স্বয়ম্বর রাই রাজসাক্ষী হয়ে যান।
পুলিশের অভিযোগ, ২০১২ সালের ২৪ এপ্রিল শিনা বরাকে শ্বাসরোধ করে খুন করেন ইন্দ্রাণী ও সঞ্জীব। পরের দিন তাঁর দেহ রায়গাড জেলার গাগোডে গ্রামের কাছে ফেলে আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হয়। অন্য এক মামলায় ২০১৫ সালে স্বয়ম্🀅বর রাইকে গ্রেফতার করার পরে জেরায় শিনা বরা হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য কাহিনী জানতে পারে পুলিশ।