অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma) কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) হাতে কালো বর্ডার দেওয়া একটি লাল প্রচ্ছদ পুস্তিকার ছবি শেয়ার করে ভুয়ো দাবি করেছেন যে তার 🍸হাতে চীনা সংবিধানের একটি কপি দেখা যাচ্ছে। বিশ্বশর্মা তার অভিযোগের সমর্থনে বলেন ভারতীয় সংবিধানের (Indian Constitution) প্রচ্ছদ নীল রঙের, কিন্তু চীনা সংবিধানের প্রচ্ছদের 🔴রং লাল।
বুম দেখে গান্ধীর হাতে গোপাল শঙ্করনারায়ণন রচিত ভারতীয় সংবিধানের একটি কোট পকেট সংস্করণ রয়েছে, যার লাল রঙের প্রচ্ছদে কালো বর্ডার দেওয়া। তুলনায়, চীনা সংবিধান সম্পূর্ণরূপে লাল এবং গান্ধীর হাতের পুস্তিকাটির থেকে আওলাদা।
বিশ্বশর্মা এক্সে একটি ছবির কোলাজ পোস্ট করেন যেখানে নীল কভার সহ𝓰 ভারতীয় সংবিধান, লাল কভার সহ চꦰীনা সংবিধান এবং কালো বর্ডার ও লাল কভার সহ রাহুল গান্ধীর হাতে একটি ছোট বইয়ের ছবি তিনটি দেখা যায়। পোস্টটির ক্যাপশনে অসমের মুখ্যমন্ত্রী লেখেন, ‘ভারতের সংবিধানের মূল কপিটি নীল রঙের। মূল চীনা সংবিধান লাল রঙের। রাহুল কি চীনের সংবিধান বহন করেন? আমাদের যাচাই করতে হবে।’ (অনূদিত)
বিশ্বশর্মা𝔉র শর্মার পোস্টের আর্কাইভ দেখতে ক্লিক করুন।
তথ্য যাচাই
বুম বিশ্বশর্মার এক্স পোস্টের উত্তরগুলি দেখে। আমরা লক্ষ্য করি অনেক এক্স ব্যবহারকারী বিজেপি নেতাদের একটি কালো বর্ডার সহ ছোট লাল বই দেওয়ার ছবি পোস্ট করেছে, যা শরꦍ্মার পোস্টে গান্ধীর হাতের বইয়ের অনুরূপ।
আমরা ‘ꦓরাহুল গান্ধী মিছি𓆉ল ভারতীয় সংবিধান’ কিওয়ার্ড দিয়ে অনুসন্ধান করে গান্ধীর হাতে একই ছোট লাল বই সহ ছবি একাধিক সংবাদ প্রতিবেদনে পাই। পিটিআইয়ের তোলা এবং ও প্রকাশিত এই ছবিগুলির মধ্যে দুটিতে আমরা দেখি বইয়ের প্রচ্ছদের পাঠ্যটি স্পষ্টভাবে দেখা যায়। প্রচ্ছদটির উপর ‘ভারতের সংবিধান’ লেখাটি পড়া যায়।
এরপর, আমরা ‘লাল প্রচ্ছদসহ ভারতীয় সংবিধান’ কীওয়ার্ড সার্চ করি যার ফলে আমরা গোপাল শঙ্করনারায়ণনের ভারতীয় সংবিধানের ক♛োট পকেট সংস্করণ বিক্রি করা অনলাইন মার্কেটপ্লেসের একাধিক লিঙ্ক দেখতে পাই। এই বইটি অ্যামাজনের ওয়েবসাইটেও বিক্রি হয়। দেখুনে। আমরা অ্যামাজনে চীনা সংবিধানেরও একটি কপি পেয𓃲়েছি যা সম্পূর্ণরূপে লাল রঙের এবং রাহুল গান্ধীর হাতে থাকা বইটির থেকে আলাদা।
আমরা অ্যামাজনে পেয়েছি যা সম্পূর্ণরূপে লাল রঙের এবং রাহুল 💧গান্ধীর হাতে থাকা বইটি🗹র থেকে আলাদা।
Claim: ছবিতে রাহুল গান্ধীর হাতে চ🤪ীনা সংবিধান দেখা যাচ্ছে
Claimed By: Assam CM Himanta Biswa Sarma
Fact Check: Misleading
(এই খবরটি Boom দ্বারা প্রকাশিত হয়েছিল, এটি শক্তি কালেকটিভের অংশ। শিরোনাম/ উদ্ধৃ🎐তি/ প✅্রাথমিক ভূমিকা প্যারাগ্রাফ ছাড়া বাকি খবরটি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলার কর্মীদের দ্বারা সম্পাদিত নয়।
প্রাথমিকভাবে প্রকাশিত খবরটি এখানে: )