সোমবার S-400 মিসাইল সিস্টেমের প্রথম স্কোয়াড্রন মো🌳তায়েন করল বায়ুসেনা। পঞ্জাব সেক্টরে দেশের বিমান প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বৃদ্ধি করবে রাশিয়ার তৈরি এই ক্ষেপনাস্ত্র। মোট ৫টি স্কোয়াড্রন প্রদান করা হবে ভারতকে। এটি প্রায় ৪০০ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত বিমানহানা প্রতিরোধে সক্ষম।
সং𒉰বাদসংস্থা এএনআই সূত্রে খবর, মূলত চিন ও পাকিস্তানের দিক থেকে আগত কোনওরকম হুমকি প্রতিরোধে সক্ষম হবে এই মিসাইল।
চলতি মাসের শুরুতে, বিদেশসচিব হর্ষ ভি শ্রিংলা এই ক্ষেপনাস্ত্র সরবরাহের কথা প্রথম জানান। রাশিয়ার তৈরি এই মিসাইল ভূপৃষ্ঠ থেকে আকাশে দূরপাল্লার আঘাত হানতে সক্ষম। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুত🌃িনের ভারত সফরের পরেই শ্রিংলার এ বিষয়ে জানান।
পুতিনের সফরের সময়, রুশ বিদেশমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ রাশিয়া ও ভারতের মধ্যে S-400 বিমান প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা চুক্𒁃তির প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে এই চুক্তি থেকে বের করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু তাতে কর্ণপাত করেনি নয়াদিল্লি।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতের প্রধান প্রতিরক্ষা অংশীদার। তারা S-400 ক্ষেপণাস্ত্র চুক্তির প্রতি তাদের অসম্মতি প্রকাশ করেছিল। কিন্তু ভারত দাবি করেছিল যে কাউন্টারিং আমেরিকাস অ্যাডভারসারিজ থ্রু স্যাংসানস আই🦩ন (CAATSA) প্রণীত হওয়ার কয়েক বছর আগেই রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনা শুরু হয়েছিল। তাই হোয়াইট হাউজের আপত্তি মানা সম্ভব নয়।
২০১৫ সালে এই ক্রয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। ২০১৮ সালে ৪.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার(প্রায় ৩৪ হাজার কোটি টাকা) মূল্যের একটি চুক্তি চূড়ান্ত করা হয়েছিল৷ চুক্তি থামাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার প্রতিদ্বন্দ্বী টার্মিনাল হাই অল্টিটিউড এরিয়া ডিফেন্স (THAD) এবং প্যাট্রিয়ট সিস্টেমগুলি বিক্রির পাল্টা অফার দি💮য💝়েছিল। তবে ততক্ষণে অনেকটাই দেরি হয়ে গিয়েছে।