বুধবার দরের উর্ধ্বগতি থাকলেও বৃহস্পতিবার আবার সামান্য পতন হল সোনার দামে। এ দিন এমসিএক্স সূচকে ০.১২% পত𝔍নের ফলে প্রতি ১০ গ্রাম সোনার দাম যাচ্ছে ৪৮,০৭৪ ﷺটাকা। পাশাপাশি, সূচকে ০.১৪% পড়ল রূপোর দর, যার ফলে প্রতি কেজির দাম যাচ্ছে ৪৭,৭২১ টাকা। যদিও আগের পর্বে দাম কমেছিল প্রায় ২ শতাংশ।
আন্তর্জাতিক বাজারে এ দিন সোনার দামে উড়ান দেখা দিয়েছে। এর পিছনে রয়েছে করোনা সংক্রমণের জেরে বিশ্ব অর্থনীতির ঝিমিয়ে পড়া ভাব এবং নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে সোনায় অর্থলগ্নি করার প্রবণতা। এ দিন স্পট গোল্ড শূচকে ০.২% বৃদ্ধির জেরে প্রতি আউন্স সোনার দাম যাচ্ছে ১,৭৬৪.২০ ডলার। আগের অধিবেশনে তা প্রায় গত ৮ বছরের সর্বোচ্চ দরে পৌ🅘ঁছে প্রতি আউন্সের দাম দাঁড়িয়েছিল ১,৭৭৯.০৬ ডলার। একই সঙ্গে এ দিন রূপো ০.২% াড়ার ফলে প্রতি আউন্সের জাম যাচ্ছে ১৭.৫৬ ডলার।&n☂bsp;
সোনায় বিনিয়োগের প্রবণতা প্রতিদিনই বৃদ্ধি পাচ্ছে আন্তর্জাতিক বাজারেও। এসপিডিআর গোল্ড ট্🌃রাস্টে ০.৬৫% মজুতের পরিমাণ বৃ🗹দ্ধি পেলে বুধবার দিনের শেষে মোট জমা হওয়া সোনার পরিমাণ দাঁড়ায় ১,১৭৬.৮৫ টন।
অন্য দিকে, অতিমারীর কারণে বিশ্বজুড়ে আর্থিক বৃদ্ধির হার নিম্নগামী থাকার পূর্বাভাস করেছে আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (IMF)। চলতি বছরে ঘরোয়া পণ্যের চাহিদা ৪.৯% কমবে বলে মনে করছে I🍌MF। অর্থাৎ গত এপ্রিলে করা পূর্বাভাসের চেয়ে ৩ শতাংশের বেশি পতন ঘটবে এ ক্ষেত্রে। করোনা সংক্রমণের হার বাড়ায় নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে আন্তর্জাতিক শেয়ার লেনদেনের ক্ষেত্রেও।