ট🙈ুইটার কোনও রকম দেশ বিরোধী কাজের সঙ্গে যুক্ত নয়। 'পাবলিক অর্ডারে'র মাধ্যমে এই সোশ্যাল মিডিয়া সাইটের বিরুদ্ধে কোনও এফআইআরও দায়ের করা হয়নি। এক বিবৃতি প্রকাশ করে এমনটাই জানাল কেন্দ্র। কেন্দ্র আরও জানায়, পুলিশ কি করেছে তা রাজ্যের বিষয়। উল্লেখ্য, নয়া আইটি নিয়ম না মানা নিয়ে কেন্দ্রের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়েছে টুইটার। এই আবহে বেশ কয়েকটি মামলা রুজু হয়েছে টুইটারের বিরুদ্ধে। তবে সরকারের তরফে সরাসরি কোনও মামলা করা হয়নি। সব এফআইআরই অভিযোগের ভিত্তিতে হয়েছে।
টুইটারের বিষয়ে কেন্দ্রকে সংসদে প্রশ্ন করেছিলেন কংগ্রেসের রাজ্যসভার সদস্য ডঃ আমি ইয়াজনিক। তাঁর প্রশ্নের প্রেক🍌্ষিতেই লিখিত জবাব দেওয়া হয় কেন্দ্রের তরফে। আইটি এবং ইলেকট্রনিক্স মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর বলেন, 'টুইটারের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া অভিযোগের তদন্ত করছে বিভিন্ন রাজ্যের পুলিশ। কেন্দ্রীয় আইটি এবং ইলেকট্রনিক্স মন্ত্রক এই সব অভিযোগ বা মামলার সঙ্গে কোনও ভাবেই যুক্ত নয়।'
পাশাপাশি কেন্দ্রের বিবৃতিতে আরও জানানো হয় যে টুইটার কোনও ভাবে এখনও পর্যন্ত দেশ বিরোধী কোনও কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত নয়। এর আগে গত কয়েকমাসে দুই বার ভারতের বিকৃত মানচিত্র প্রকাশ করার অভিযোগ ওঠে টুইটারের বিরুদ্ধে। জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখকে ভারতের বাইরে দেখানো হয় এই সোশ্যাল মিডিয়া সাইটের তরফে। এদিকে টুইটারে শিশু পর্নোগ্ꦓরাফি সংক্রান্ত কনটেন্ট রয়েছে বলেও অভিযোগ ওঠে। যার প্রেক্ষিতে দিল্লি পুলিশের কাছে অভিযোগও দায়ের করা হয়।
সম্প্রতি নতুন তথ্য ও প্রযুক্তি নিয়ম নিয়ে এই মার্কিন সংস্থার সঙ্গে কেন্দ্রের ঠোকাঠুকি লেগেই রয়েছে। উল্লেখ্য, নতুন তথ্য প্রযুক্তি নিয়ম মানতে চাইছিল না টুইটার। মার্কিন মাইক্রো ব্লগিং প্লাটফর্মের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানানো হয় কেন্দ্রের 💖তরফে। আইনি রক্ষাকবচও হারায় টুইটার। এপর থেকে একের পর এক বিতর্ক পিছু করছে এই সংস্থার। এর আগে বিজেপি নেতা সম্বিত পাত্রের এক টুইটকে 'ফ্ল্যাগ' করার পর দিল্লি পুলিশ সংস্থার অফিসে অভিযান চালিয়েছিল। 🦩তবে এই সব কোনও অভিযোগ বা পুলিশি পদক্ষএপের সঙঅগে কেন্দ্র যুক্ত নয় বলে জানানো হল সংসদে।