জ্ঞানবাপী মামলায় কোর্ট কমিশনের সমীকᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ্ষা জারি থাকল তৃতীয় দিনও। এর আগে সমীক্ষার দ্বিতীয় দিন, রবিবার মসজিদ প্রাঙ্গণে একটি কূপ ও একটি কৃত্রিম পুকুরের সমীক্ষা করেন কোর্ট কমিশনের সদস্যরা। জানা গিয়েছে, কূপটি ধ্বংসাবশেষে ভরাট করা হয়েছিল, অন্যদিকে কৃত্রিম পুকুরে যে জল আছে তা দিয়ে মুসল্লিরা ওজু করেন। সেই পুকুরে রঙিন মাছ রয়েছে। লাইভহিন্দুস্তান সূত্রের খবর, রবিবারের সমীক্ষায় মসজিদের ভিতরের দেওয়ালে স্বস্তিকা, প্রদীপের মতো মূর্তি দেখা গিয়েছে। পশ্চিম দেয𝔍়ালে এই ধরনের মূর্তি খোদাই করা আছে। চুন ও রঙের কারণে অনেক মূর্তি নষ্ট হয়ে গিয়েছে। এদিকে এই পরিস্থিতিতে আজকেও সমীক্ষা জারি থাকে।
রবিবার, ডিএম এবং পুলিশ কমিশনার প্রথমে সমীক্ষার জন্য🅰 চত্বরে পৌঁছান। তাঁদের পর সকাল সাড়ে ৭টায়ཧ তিন কোর্ট কমিশনার, বাদী ও বিবাদী পক্ষ ও তাঁদের আইনজীবীরা আসেন। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হরিশঙ্কর জৈনও তাঁর আইনজীবী পুত্র বিষ্ণুশঙ্কর জৈন উপস্থিত ছিলেন সেখানে। সকাল ৮টায় সমীক্ষা শুরু হয়।
সমীক্ষার দল প্রথমে বেসমেন্টে যায়। সেখানে ধꦰ্বংসাবশেষের কারণে শনিবার জরিপ করা সম্ভব হয়নি। ঝাড়ুদাররা ধ্বংসাবশেষ সরানোর পর রবিবার সেখানে ফটোগ্রাফি ও ভিডিয়োগ্রাফি করা হয়। এতে একটি ভাঙা মূর্তি পাওয়া গিয়েছে। কিছু ধ্বংসাবশেষের অংশ পাওয়া গিয়েছে যা শনাক্ত করা যায়নি। নমাজের স্থানের কাছের মিলনায়তনের বেশ কয়েকটি দরজা রয়েছে। এর মধ্যে কিছু কাঠ ও লোহার তৈরি। মোটা স্তম্ভে প্রদীপ, স্বস্তিকা ইত্যাদির মূর্তি ফুটে উঠেছে সেখানকার দেওয়ালে।
কোর্ট কমিশনারের জরিপ দল এখনও গর্ভগৃহে যায়নি। এ পর্যন্ত জরিপে দেখা গিয়েছে,💞 বেসমেন্টে মাত্র চারটি দরজা রয়েছে। যদিও মসজিদটিকে উপর থেকে দেখলে নিচে আরও অনেক বেসমেন্ট থাকার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে হয়। সূত্রের খবর, নিচ তলায় তৈরি বেসমেন্টের ভিতরেও বেসমেন্ট থাকতে পারে। এদিকে কোর্ট কমিশনারকে আদালত নির্দেশ দিয়েছে যাতে ১৭ মে আদালতে রিপোর্ট পেশ করা হয়। এই আবহে আজকেই সমীক্ষার শেষদিন।