রবিবার ২৮ মে সাড়ম্বরে উদ্বোধন হল দেশের নয়া সংসদভবনের। এই তাবড় সমারোহে 🧜দেশের বহু বিরেধী দল বয়কটের ডাক দেয়। এদিকে বহু রাজ্যের🤪 মুখ্যমন্ত্রী সমেত বিজেপি বিরোধী একাধিক রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এইচডি দেবগৌড়া। আর এমন এক আয়োদন সামিল হয়ে তিনি নিজের অভিজ্ঞতার কথা প্রকাশ করেন টুইটে।
দেবগৌড়া টুইটে লেখেন, 'এটা আমার সৌভাগ্য যে ভারতের গণতান্ত্রিক ইতিহাসের এমন এক মহান মুহূর্তের সাক্ষী থাকতে পেরেছি। আমি কর্ণাটকের বিধানসভায় প্র🎃বেশ করেছি ১৯৬২ সালে, সাংসꦍদ হয়েছি ১৯৯১ সালে। এই মহান ভবনে ৩২ বছর আগে প্রবেশ করেছি। আমি কোনও দিনও ভাবতে পারিনি যে আমি প্রধানমন্ত্রী হব।' তিনি লেখেন, ‘জনজীবনে এতদিন থাকতে পারব বলে আশা করিনি। কিন্তু তার চেয়েও বড় আশ্চর্যের বিষয় হল, আমি কখনই ভাবিনি যে আমি আমার জীবদ্দশায় একটি নতুন সংসদ ভবনে বসব, আর আমি তা ৯১ বছর বয়সে তা করছি।’
( মণিপুরে 'এপর্যন্ত ৩৩ জঙ্গির' মৃত্যু হয়েছে, সেনা পদক্ষেপ ঘিরে বার্তা ব♛ীরেন সিংয়ের)
এরই সঙ্গে দেবগৌড়া বলছেন, ‘ পুরনো সংসদ ভবন যখন উদ্বোধন করা হয়, তখনও আমরা ঔপনিবেশিক শাসনে ছিলাম। স্বাধীনতা দিগন্তেও ছিল না। ব্রিটিশরা তাদের সাম্রাজ্যে সূর্য অস্তমিত হবে না ভেবে নয়াদিল্লিতে চমৎকার ভবন নির্মাণ করেছিল। কিন্তু মহাত্মা গান্ধী, পন্ডিত নেহেরু, সর্দার প্যাটেল, ডক্টর আম্বেদকর, সুভাষচন্দ্র বসু, মৌলানা আজাদ এবং আরও অনেক সাহসী পুরুষ আমাদের স্বাধীনতার পথ দেখিয়েছেন।’ এর পরবর্তী পর্যায়ে দেবগৌড়া লিখছেন, ‘ শান্তিপূর্ণ ও অহিংস উপায়ে আমরা একটি জাতি𝄹 হয়েছি। এটি একটি অমূল্য অর্জন ছিল। এটি আমাদের উত্তরাধিকার এবং এটিই মূল্যবোধের ব্যবস্থা যা🎉 আমাদের সংরক্ষণ করতে হবে এবং আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে প্রেরণ করতে হবে।’ তিনি লেখেন,'নতুন সংসদ ভবনের উদ্বোধন উপলক্ষে আমি সমস্ত ভারতবাসীকে অভিনন্দন জানাই'।
উল্লেখ্য, রবিবার সংসদভবনে প্রধানমন্ত𓆏্রী নরেন্দ্র মোদী পবিত্র সেনগোল পেশ করেন। এই ঐতি🐻হাসিক ও ঐতিব্যবাহী সেনগোলকে সংসদের এক বিশেষ জায়গায় রাখা হয়। প্রকাশিত হয় ৭৫ টাকার কয়েন।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT A🌺pp বাংলায়। HT App 🎶ডাউনলোড করার লিঙ্ক