করোনা আবহে ক্রমেই আতঙ্ক ছড়াচ্ছে নয়া স্ট্রেন ওমিক্রন। বিশ্বে ওমিক্রন হানায় সবথেকে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ব্রিটেন। সেখাܫনে প্রতিদিন কয়েক হাজার লোক ওমিক্রনে আক্রান্ত হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে ভারতেও ১৫ দিনের মধ্যে মোট ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ১০০ পার করে গিয়েছে। এই বিষয়ে নীতি আয়োগের সদস্য ডঃ ভিকে পাল দাবি করলেন, ব্রিটেনের গতিতে ওমিক্রন ছড়ালে, ভারতে দৈনিক ১৪ লক্ষ জন করোনা আক𒅌্রান্ত হবে।
তিনি বলেন, ‘আমরা যদি যুক্তরাজ্যে ওমিক্রনের বিস্তারের হার দেখি এবং যদি ভারতেও একই রকম প্রাদুর্ভাব দেখা যায়, তাহলে আমাদের জনসংখ্যার বিবেচনায় প্রতিদিন ১৪ লাখ মানুষ আক্রান্ত হবে করোনায়। এই সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পিছনে ওমিক্রন রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে তবে এটি অপ্রত্য🐽াশিত এবং সরকার সমস্ত দিকে নজর রাখছে।’
গবেষকদের দাবি, আক্রান্তের শরীরে প্রবেশ করার ২🔜৪ ঘণ্টার পর ৭০ গুণ দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে করোনাভাইরাসের নতুন এই ভ্যারিয়েন্ট৷ ভাইরাস কত দ্রুত নিজের সংখ্যা বাড়াচ্ছে, শুধুমাত্র তার উপরেই সংক্রমণের গতি নির্ভর করে না৷ আক্রান্ত ব্যক্তির স্বাস্থ্য এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে৷ সম্প্রতি কিছু গবেষক দাবি করেছিলেন, বিশ্বব্যাপী করোনার যে টিকাগুলি দেওয়া হয়েছে, ওমিক্রন ঠেকানোর ক্ষমতা তাদের নেই৷ মুম্বইতেই এখ করোনা আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে যাঁর শরীরে ওমিক্রনের হদিশ মিলেছে। আমেরিকা ফেরত সেই যুবক ফাইজার টিকার তিনটি ডোজ নিয়েছিলেন। তা সত্ত্বেও ওমিক্রন হানা থেকে বাঁচতে পারলেন না তিনি। যদিও তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানা গিয়েছে। তবে বুস্টার ডোজ নিয়েও ওমিক্রনে আক্রান্তের খবর বেশ উদ্বেগজনক।