২০০৪ সালে ২১ অগস্ট ঢাকায় আওয়ামি লিগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সহ সব অভিযু෴ক্ত আসামি বেকসুর খালাস হয়েছেন। দণ্ডিত সমস্ত অভিযুক্ত খালাস হয়েছেন সাজা থেকে। মামলায় সম্পূরক অভিযোগপত্রের ভিত্তিতে আগে দেওয়া আদালতের রায় অবৈধ ও বাতিল বলে ঘোষণা করে বাংলাদেশের হাইকোর্ট। আর তারেক এই মামলায় বেকসুর খালাস হতেই অনেকেই জল্পনা করছেন, হাসিনা দেশ ছাড়ার পর তাহলে কি বাংলাদেশের গদিতে আসছেন বিএনপির নেতা তথা খালেদা পুত্র তারেক?
শেখ হাসিনার আমলে বাংলাদেশে আওয়ামি লিগের বিপক্ষ শিবির বিএনপির নেতা তথা খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক রহমনের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ হাই কমিশনে হামলায় মদত এবং বেআইনি আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ ওঠে। সেই মামলায় তারেকের জেলের সাজা হয়। এছাড়াও তারেক সহ বিএনপির নেতা ও বাংলাদেশের প্রাক্তন মন্ত্রী লুফৎউজ্জামান বাবার সহ বহুজনের বিরুদ্ধে এই মামলা চলছিল মামলা থেকে খালাস হন সব আসামি। এদিকে, তারেক সহ সব আসামি খালাস হওয়ায় স্বস্তির হাওয়া বিএনপি শিবিরে। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল এদিন ইউকে থেকে বার্তা দেন, এই রায়ে প্রমাণ হল, আওয়ামি ফ্যাসিবাদী সরকার রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণো❀দিত হয়ে এই মামলায় তারেক রহমানকে অভিযুক্ত করে। তিনি বলেন, ঐতিহাসিক রায় প্রমাণ করে যে, তারেক রহমানের বিরুদ্ধে আনা সব মামলাই রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রমূলক।
( Mangal Vakri 20𓄧24: বক্রী হয়েই মঙ্গল ধন দৌলতে ভরিয়ে দেবেন একাধিক রাশিকে! কর্কট সহ কারা লাকি? )
ইউকে-তে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল কেন গিয়েছেন?
বিএনপির তারেক রহমানের সঙ্গে জড়িত এই হাইভোল্টেজ মামলা নিয়ে যখন বাংলাদেশের হাইকোর্ট রায় দিচ্ছে, তখন দেশ থেকে দূরে ইউকেতে মহাসচিব মির্জা ফখরুল। কেন সেখানে তিনি? সূত্রের খবর তিনি সেখানে আলমগির তারেক রহমানের সঙ্গেই দেখা করতে গিয়েছেন। আর তাতেই জল্পনা তুঙ্গে যে, এবার কি তাহলে বাংলাদেশের মসনদে জিয়া- পরিবারের আরও এক সদস্যকে বসানোর প্রস্তু𒐪তিতে রয়েছে বিএনপি? বাংলাদেশে তাঁর বিরুদ্ধে বহু মামলায় গ্রেফতারি এড়াতে দেশে ফেরেননি সেদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক। সদ্য তারেকের স্ত্রী জ়োবায়েদা রহমানের আয়-বহির্ভূত সম্পত্তির মামলায় সাজার আদেশ স্থগিত করেছে ইউনুস সরকার। এই পরিস্থিতিতে তারেকের ক্ষেত্রেও একই সিদ্ধান্ত ইউনুস সরকার নিতে ♎পারে বলে জল্পনা। সেই জল্পনায় আরও উসকানি দিয়েছে ফাকরুলের লন্ডন যাত্রা।