সমলিঙ্গ বিবাহ নিয়ে ইতিমধ্যেই ৫ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে মামলাগুলিকে পাঠানোর নির্দ♛েশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। তার আগে, এই ইস্যুতে কেন্দ্রের অবস্থান জানতে চেয়েছিল শীর্ষ আদালত। এদিকে, পরিস্থিতি নিয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছে কেন্দ্🗹র। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, সামাজিক কারণে সমলিঙ্গ বিবাহের বৈধতা ঘিরে বিরোধিতার রাস্তায় হাঁটছে কেন্দ্র। কেন্দ্র মূলত কোন পথে হাঁটতে চাইছে? তা নিয়ে মুখ খুললেন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরেন রিজিজু।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেন রিজিজু বলেন,'সরকার কারোর ব্যক্তিগত জীবন বা কোনও ব্যক্তির কর্মকাণ্ড নিয়ে কোনওভাবে নাক গলাতে চাইছে না। নাগরিকদের ব্যক্তিগত স্বাধীনতা বা ব্যক্তিগত কর্মকাণ্ড নিয়েও কোনও প্রশ্ন তোলা হচ্ছে না। তবে যখন বিষয়টি বিয়ের মতো বিষয় নিয়ে, তখন সেটি নীতিগত বিষয়, আর তার সঠিক আলোচনা দরকার।' প্রসঙ্গত, সামাজিক আঙ্গিককে সামনে রেখেই সমলিঙ্গ বিবাহে বৈধতা প্রদান ইস্যুতে বিরোধিতার রাস্তায় গিয়েছে কেন্দ্র। এর আগে, সোমবারই সুপ্রিম কোর্ট এক বড় বার্তায় জানিয়েছে, সমলিঙ্গ বিবাহে বৈধতার আর্জি নিয়ে সমস্ত মামলা যাবে পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে। রবিবারই এই বিবাহ প্রসঙ্গে কেন্দ্র তার অবস্থান স্পষ্ট করে। কেন্দ্র জানায়, এই সমলিঙ্গের বিবাহ ভারতের পরিবার বিষয়ক সংজ্ঞার সঙ্গে মানানসই নয়। দেশে পরিবার নিয়ে যে ধারণা রয়েছে, তাতে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানকে রাখা হয়। সেই জায়গা থেকে সমলিঙ্গ বিবাহের ক্ষেত্রে সামাজিক দিক থেকে বিরোধিতা রয়েছে কেন্দ্রের। ( 'শ্রীকৃষ্ণ যেভাবে...' যোগীর সঙ্গে তুলনা টানলেন ♉গড়করি, উঠল 'রামরাজ্য' প্𒊎রসঙ্গ)
এর আগে, ২০১৮ সালে এক ঐতিহাসিক রায়ে সমলিঙ্গের সম্পর্ককে বৈধতা দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। যে রায়ের পর 🐽থেকেই এই বিবাহে বৈধতা নিয়ে নানান জল্পনা ও দাবি উঠেছিল। দেশের একাধিক হাইকোর্টে এই নিয়ে বহু পিটিশন দায়ের হয়। দিল্লি, কেরল, গুজরাট হাইকোর্টে সমলিঙ্গে বিবাহ নিয়ে পিটিশন পেশ হয়। এরপর সোমবার সমলিঙ্গের বিবাহে বৈধতার প্রশ্নের সমস্ত মামলাকে ৫ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে পাঠানো হয় ও মামলার পরবর্তী শুনানি ১৮ এপ্রিল ধার্য করা হয়।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার💝 HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক