গণেশ পুজোর সময় তারস্বরে গান বাজনা বাজানোর অভিযোগ। সেই গান বাজানোকে কেন্দ্র করে স্থানীয় একটা পরিবারের সঙ্গে 𝕴বিবাদ হয়েছিল বলে অভিযোগ। ওই পরিবারকে হেনস্থা করা হয়েছিল বলে অভিযোগ। তার জেরে হেনস্থার শিকার হয়ে ൲ছত্তিশগড়ের দুর্গ জেলায় ৫৫ বছর বয়সি এক ব্যক্তি আত্মহত্যা করেছেন বলে খবর।ওই ব্যক্তির হৃদযন্ত্রেও সমস্যা ছিল।
পুলিশ জানিয়েছে, ধন্নু লাল সাহু (৫৫) নামে ওই ব্যক্তি শনিবার হাঠখোজ এলাকায় তাঁর বাড়ির কাছে একটি গণেশ প্যান্ডেল থেকে উচ্চস্বরে গান বাজানো নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিলেন। তিনি আয়োজকদের তারস্বরে গান বাজানো বন্ধ করার জন্য আবেদন করেছিলেন, কিন্তু তারা তার অনুরোধ শুনতে অস্বীকার করেন। এরপর তাদের মꦦধ্য়ে তুমুল বচসা শুরু হ🎀য়ে যায়।
সূত্রের খবর, শনিবার রাতে বাড়ির কাছে গণপতি প্যান্ডেলে উচ্চস্বরে গান বাজতে আপত্তি জানায় ধননু লাল সাহু ও তাঁর আত্মীয়রা। সাহু হৃদরোগে ভুগছেন বলে🥃 জানানো হলেও প্যান্ডেলের আয়োজকরা বক্সের সাউন্ড কমাননি।
সা🅘হু পুলিশ হেল্পলাইন ১১২ নম্বরে ফোন করেন এবং পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে আয়োজকদের বক্সের সাউন্ড কিছু কম করার জন্য আবেদন করেন। তবে সুইসাইড নোটে ওই ব্যক্তি দাবি করেছেন, প্যান্ডেলের আয়োজকরা তাঁকে হেনস্থা করেছেন।
'সাহু এবং 𒀰আয়োজকদের মধ্যে লড়াই অব্যাহত ছিল, উভয় পক্ষই থানায় পৌঁছেছিল কিন্তু অভিযোগ দায়ের করেনি। রবিবার সকালে ঘরের সিলিং থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায় তাঁকে। আমরা প্যান্ডেল আয়োজকের বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগ করে সাহুর লেখা একটি নোট পেয়েছি। আমরা এর সত্যতা যাচাই করছি।🐷 জানিয়েছে পুলিশ।
প্রাসঙ্গিক ধারায় দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং আরও তদন্ত চলছে।
এদিকে সামগ্রিক পরিস্থিতিতে নানা অভিযোগ উঠছে। ওই ব্যক্তি শারীরিকভাবে অসুস্থ ছিলেন। তিনি স𝔉াউন্ড বক্সের আওয়াজ কিছুটা কমানোর জন্য বার বার অনুরোধ করেছিলেন। কিন্তু তারা কেউ শুনতে চাননি। এরপর তারা পুলিশের কাছেও গিয়েছিলেন। কিন্তু তারা অভিযোগ জানাননি।
সেপ্টেম্বর দুর্গে একটি পৃথক ঘটনায় চারজন লোক নেচে গণেশ চতুর্থীর শোভাযাত্রায় বাধা দেয় এবং ঘটনাটি মারাত্মক হয়ে ওঠে কারণ পরের দিন এই ঘটনার সাথে সম্পর্কিত লড়াইয়ে তিনজন প্রাণ হারান। গ্রামের প্রবীণরা এর আগে হস্তক্ষেপ করেছিলেন এবং উত্তেজনা প্রশমিত করেছিলেন⛦, তবে শত্রুতা আরও বেড়ে যায় এবং ১০ সেপ্টেম্বর মারাত্মক রূপ নেয়।