ভোটমুখী মহারাষ্ট্র꧃ে চড়ছে রাজনীতির পারদ। সৌজন্যে বৃহস্পতিবারের একটি বিশেষ ঘটনা। উল্লেখ্য, ওই দিন রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠক চলছিল। সেই বৈঠকেই নাকি ঘটেছে সেই বিশেষ ঘটনা!
সূত্রের দাবি, বৃহস্পতিবারের ওই বৈঠক চলাকালীন মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডের সঙ্গে তীব্র বাদানুবাদে জড়িয়ে পড়েন উপম꧃ুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ার। যার জেরে বৈঠক শেষ হওয়ার আগেই রেগে বেরিয়ে যান অজিত।
নিউজ এইটিনে প্রকাশিত সংশ্লিষ্﷽ট প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, এই ঘটনার প্রেক্ষিꦰতে ক্ষমতাসীন জোট সরকারের অন্দরের কোন্দল নিয়ে আবারও জোর চর্চা শুরু হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র উদ্ধৃত করে ওই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, আসন্ন বিধানসভা 🍬নির্বাচনের কথা মাথায় রেখেই রাজ্যের জন্য একগুচ্ছ জনমুখী প্রকল্প ঘোষণার প্রস্তাব দেন মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে।
কিন্তু, মুখ্যমন্ত্রীর এই প্রস্তাবে বেঁকে বসেন অজিত। এমনকী, কয়েকটি ক্ষেত্রে প্রস্তা𓄧ব পেশের তীব্র বিরোধিতাও করেন। যা নিয়ে বৈঠকে চলাকালীনই মন্ত্রিসভার সদস্যদের সামনে, তাঁদের দু'জনের মধ্য়ে𒁃 উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় শুরু হয়। যা একসময় রীতিমতো ঝগড়ায় পরিণত হয়।
সূত্রের আরও দাবি, সামগ্রিকভাবে মহারাষ্ট্র মন্ত্রিসভা এবং ক্ষমত𝓀াসীন মহাযুতি জো❀ট চাইছে, ভোটের আগেই যত বেশি সংখ্যায় সম্ভব জনমুখী প্রকল্প ঘোষণা করতে। যাতে আসন্ন নির্বাচনে ইভিএমে তার সুফল পাওয়া যায়।
মন্ত্রিসভার আগের বৈঠকেও এ নিয়ে ♏একগুচ্ছ পদক্ষেপ করা হয়েছিল। এমনকী, সেই মতো কাজও করতে শꦺুরু করে দিয়েছে রাজ্য়ের সরকার।
সূত্রের দাবি, আসলে বারামতি এলাকার উন্নয়ন সংক্রান্ত কিছু প্রস্তাব নিয়েই বৃহস্পতিবারের বৈঠকে ঝামেলা শুরু হয়। ক♐ারণ, অনুমান করা হচ্ছে, ওই প্রস্তাবগুলি এসেছিল রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ারের কাকা শরদ পাওয়ারের দফতর থেকে।
এ🌜খন অজিত পাওয়ারের সঙ্গে শরদ 🅠পাওয়ারের সম্পর্ক তো কারও অজানা নয়। মনে করা হচ্ছে, সেই তিক্ততা থেকেই এই প্রস্তাবগুলিতে সায় দিতে বেঁকে বসেন অজিত। এবং শেষমেশ বৈঠক শেষ হওয়ার আগেই বেরিয়ে আসেন।
তবে, এই ঘটন💦ার পরও বৃহস্পতিবারের বৈঠকে মোট ৩৮টি প্রস্তাব পাস করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু, তার মধ্যে বারামতি এলাকার প্রস্তাবগুౠলি রয়েছে কিনা, সেটা স্পষ্ট নয়।
যদিও প্রকাশ্য়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বিবাদের কথা স্ব🐷ীকার করেননি অজিত পাওয়ার। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানিয়েছেন, ওই দিন তাঁর অন্যত্র একটি 💃জরুরি কাজ ছিল। সেই কাজে যোগ দিতেই তিনি দ্রুত বৈঠক থেকে বেরিয়ে যান।
বৈঠক থেকে বের হওয়ার আগে তিনি মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে এবং অন্য উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবীশের 🃏অনুমতিও নেন। অজিতের দাবি, বৃহস্পতিবার দুপুর একটায তাঁর বিমান ধরার কথা ছিল। ফলত, দেরি করার উপায় ছিল না🥀।