সকলেই ভেবেছিলেন করোনার দ্বিতীয় ঢেউতে মারা๊ গিয়েছিলেন ওই ব্যক্তি। মধ্যপ্রদেশের ওই ব্যক্তির মৃত্য়ু হয়েছে বলে ধরে নিয়েছিলেন তাঁর পরিজনরাও। তবে এখন জানা যাচ্ছে ৩০ বছর বয়সি ওই ব্যক্তি বেঁচেই আছেন। এমনকী তিনি সম্প্রতি আমেদাবাদ থেকে বাড়িও ফিরে এসেছেন। কিন্তু মৃত ব্যক্তি ফিরে এলেন কীভাবে? কার্যত ভূত দেখার মতো করে চমকে উঠেছিলেন পরিবারের লোকজন।
ওই ব্যক্তির নাম কমলেশ।মধ্যপ্রদেশের ধর জেলার বাসিন্দা তিনি। এদিকে সেই সময় বলা হয়েছিল কোভিডে মৃত্যু হয়েছিল ওই ব্যক্তির🗹 ।কিন্তু সংক্রমণের আশঙ্কায় তাঁর দেহ পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়নি।
এদিকে সেই সময় পুরকর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল তারাই কমলেশের দেহ সৎকার করেছিল। একটি সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্টে তেমনটা𒁏ই উল্লেখ করা হয়েছিল। আর দুবছর আগে বাড়ি ফিরে এল সেই তথাকথিত মৃত কমলেশ। আর ফিরে এ🐭সে কমলেশ তাঁর পরিবারকে যা জানিয়েছেন তা একেবারে অবাক করা কাণ্ড!
ওই ব্যক্তির দাবি আমেদাবাদের একটি গ্যাং তাকে ধরে ফেলেছিল। তাকে ন🦩েশাগ্রস্ত অবস্থায় রেখে দেওয়া হত। সেখান থেকে তিনি কোনওরকমে মুক্তি পেয়েছেন। এদিকে🉐 ধর জেলার কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যেই এনিয়ে তদন্ত শুরু করেছে।
কিন্𓄧তু এখানেই প্রশ্ন উঠছে ওই ব্যক্তির নাম করে তবে কি অন্য় কারোর দেহ সৎকার🎃 করা হয়েছিল? তবে কি পুরকর্তৃপক্ষ তার দায় অস্বীকার করতে পারে? কিন্তু এখানেই প্রশ্ন উঠছে ওই ব্যক্তি কীভাবে মধ্য প্রদেশ থেকে আমেদাবাদে চলে গেলেন? গোটা ঘটনায় একাধিক রহস্য দানা বেঁধেছে। সবটাই খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
সূত্রের খবর, দেশ জুড়ে যখন কোভিডের বাড়বাড়ন্ত তখন অনেক সময়ই মৃতদেহ পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হত না। সেই সময়ই বলা হয়েছিল কমলেশের মৃত্য়ু হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে তিনি বেঁচে ছি🧸লেন বলে পরিবার সূত্রে দাবি করা হয়েছে। কিন্তু তাঁর দেহ মনে করে তবে কার দেহ সৎকার করা হল? তিনি যে কথা বলছেন সেটার কতটা সত্যতা রয়েছে সেটাও দো হচ্ছে।