এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে শর্তসাপেক্ষে মꦯারিজুয়ানাকে (গাঁজা) আইনি স্বীকৃতি দিল থাইল্যান্ড। তার ফলে এবার থেকে মারিজুয়ানা চাষ এবং পানীয় ও খাবারের মাধ্যমে মারিজুয়ানা🍰 খেতে পারবেন। ‘স্মোকিং পট’-র উপর নিষেধাজ্ঞা জারি থাকছে।
এমনিতে ঐতিহাসিকভাবে থাইল্যান্ডে মাদক-বিরোধী আইন কার্যকর ছিল। সেই পরিস্থিতিতে মারিজুয়ানাকে আইনি স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টিকে স্বাগত জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট মহল। মারিজুয়ানা থাকা ꧟পানীয়, মিষ্টি এবং অন্যান্য সামগ্রী কেনার জন্য বিভিন্ন দোকানের সামনে লাইন পড়ে গিয়েছে। যা চাষ এবং পর্যটন সংক্রান্ত ক্ষেত্রে ‘বুস্টার ডোজ’ প্রদান করবে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল।
আরও পড়ুন: 'গাঁঁজা পাচার' শ্বশুর-বৌ🔯মার! বাড়ির নিচ থেকে উদ্ধার ৩৪ লক্ষ টাকা
ব্যাঙ্ককের একটি দোকানের মালিক কিটি চোপাকাকে উদ্ধৃত করে দ্য সানডে মর্নিং হেরাল্ডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'গাঁজা রসুনের মতোই বৈধ হবে, তুলস🐼ি পাতার মতো বৈধ হবে, লঙ্কার মতো বৈধ হবে।' যে ব্যক্তি ♊মারিজুয়ানাকে আইনি স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছেন।
উল্লেখ্য, 𝄹সম্প্রতি অসমের সোনিতপুর জেলায় গাঁজার নেশা করে নিজের লিঙ্গই কেটে বাদ দিয়েছিলেন মহম্মদ সাহাজুল আলি। নেশার বশে 'বৃহত্তর স্বার্থে' নিজের লিঙ্গ কেটে বাদ দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, 'আমার ধর্মে নেশা করা পাপ। কিন্তু আমি নেশা না করে থাকতে পারি না। তাই সমাজে যাতে এর কোনও প্রভাব না প🍷রে, সেই বৃহত্তর স্বার্থে আমি এটা করেছি।' স্থানীয় বাসিন্দারা দাবি করেছিলেন, সাহাজুল মানসিক ভারসাম্যহীন। গাঁজা ছাড়াও বিভিন্ন মাদক সেবন করতেন।