স্বাধীনতা দিবসের আগে 'মেরি মাটি মেরা দেশ' কর্মসূচি চালুর ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি জানান, সেই কর্মসূচির আওতায় দেশের শহিদ বীর ও বীরাঙ্গনাদের সম্মান প্রদর্শন করা হবে। সেজন্য 'অমৃত কলশ যাত্রা'-র𒊎ও ঘোষণা করেন মোদী। তিনি জানান, দেশের বিভিন্ন থেকে প্রান্ত মাটি এবং গাছ নিয়ে নয়াদিল্লির উদ্দেশে যাত্রা শুরু করবে 'অমৃত কলশ যাত্রা'। যে মাটি এবং গাছ দিয়ে জাতীয় যুদ্ধ স্মৃতিসৌধে অমৃত বটিকা গড়ে তোলা হবে। যা ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারতের প্রতীক’ হয়ে উঠবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।
আরও পড়ুন: Independence Day: ভারতের স্বাধীনতা দিবস কেন♕ ১৫ আগস্ট পালিত হয় জানেন? আসল কারণ জেনে নিন
রবিবার নিজের মাসিক রেডিয়ো অনুষ্ঠান 'মন কি বাত'-এ মোদী বলেন, ‘এখন যখন দেশের সর্বত্র অমৃত মহোৎসবের ধ্বনি শোনা যাচ্ছে। সামনেই ১৫ অগস্ট। তাই দেশে আরও একট🍒ি বড় কর্মসূচি শুরু করা হচ্ছে। শহিদ বীর ও বীরাঙ্গনাদের সম্মান জানানোর জন্য মেরি মাটি মেরা দেশ কর্মসূচি চালু করা হচ্ছে। সেই কর্মসূচির আওতায় দেশজুড়ে শহিদ বীর ও বীরাঙ্গনাদের স্মৃৃতিতে অনেক অনুষ্꧋ঠানে আয়োজন করা হবে। তাঁদের স্মৃতিতে দেশের লাখ-লাখ গ্রাম পঞ্চায়েতে বিশেষ শিলালিপি স্থাপন করা হবে। এই কর্মসূচির আওতায় দেশজুড়ে অমৃত কলশ যাত্রার আয়োজন করা হবে।’
প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, ‘দেশের প্রতিটি গ্রাম, প্রতিটি অঞ্চল থেকে ৭,৫০০ কলসিতে মাটি নিয়ে দিল্লিতে পৌঁছাবে অমৃত কলশ যাত্রা। দেশের 𓃲বিভিন্ন প্রান্ত থেকে গাছও নিয়ে আসা হবে। ৭,৫০০টি কলসিতে নিয়ে আসা মাটি এবং গাছ মিলিয়ে জাতীয় যুদ্ধ স্মৃতিসৌধে (ন্যাশনাল ওয়্যার মেমোরিয়াল) অমৃত বটিকা তৈরি করা হবে। সেই অমৃত বটিকা হবে এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারতের প্রতীক। গত বছর লালকেল্লা থেকে (২০২২ সালের স্বাধীনতা দিবস) আমি আগামী ২৫ বছরের জন্য পঞ্চপ্রাণের কথা বলেছিলাম। মেরি মাটি মেরা দেশ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে আপনারা পঞ্চপ্রাণ পূরণ করার শপথও নেবেন।’
এমনিতে আগামী বছর লোকসভা ভোটের আগে প্রধানমন⭕্ত্রী হি💜সেবে এবারই শেষবার লালকেল্লায় ভাষণ দেবেন মোদী। আবার পরের বছর ভোটে জিতে ক্ষমতায় এলে স্বাধীনতা দিবসে ফের লালকেল্লা থেকে ভাষণ দেওয়ার সুযোগ পাবেন