মেক্সিকোয় পৌঁছে গিয়েছিলেন ভগবান শ্রী রামচন্দ্র। মন্দিরটি মেক্সিকোর Queretaro শহরে অবস্থিত। অযোধ্যার রাম মন্দিরের মতো এত ধুমধাম করে না হলে সমস্ত নিয়ম রীতি মেনেই এই শꦓহরে প্রতিষ্ঠিত হবেন রাম। আর 'প্রাণ প্রতিষ্ঠা' অনুষ্ঠানের পরে আনুষ্ঠানিকভাবে এই মন্দিরটি খোলা হবে বলে জানা গিয়েছে।
মেক্সিকোতে বসে ভারতীয় দূতাবাস লিখেছে, 'মেক্সিকোতে প্রথম ভগবান রাম মন্দির! অযোধ্যায় 'প্রাণ প্রতিস্থা' অনুষ্ঠানের প্রাক্কালে, মেক্সিকোর কোয়েরতারো শহর প্রথম ভগবান রাম মন্দিরের আবাসস্থল হয়ে উঠেছে। কুয়েরতারোতে মেক্সিকোর প্রথম ভগবান হনুমানের মন্দিরও রয়েছে।' দূতাবাস আরও বলেছে যে মেক্সিকান হোস্টদের সাথে একজন আমেরিকান পুরোহিত ভগবান রামের প্রাণপ্রতিষ্ঠা করেছেন। মূর্তিগুলি ভারত থেকেই আনা হয়েছিল। এবং প্রবাসী ভারতীয়রা এই অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন। অনুষ্ঠানের সময় ওই ভারতীয়দের পবিত্র স্তোত্র এবং গানে গানে প্রতিধ্বনিত হয়েছে সারা রাম মন্দির।' ইতিমধ🔯্যেই মন্দিরটি উদ্বোধন করে ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে।
উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় সোমবার রাম জন্মভূমি মন্দিরে ভগবান রাম লালার বহুল প্রতীক্ষিত প্রাণপ্রতিষ্ঠা। মন্দিরের গর্ভগৃহে পৌঁছে গিয়েছেনꦇ ভগবান রাম। বলা বাহুল্য, এই পবিত্র অনুষ্ঠানটি ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। কারণ এই রাম মন্দির তৈরি হওয়া নিয়ে কম অসুবিধায় পড়তে হয়নি নির্মাতাদের।
প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বারাণসীর পুরোহিত লক্ষ্মীকান্ত দীক্ষিতের নেতৃত্বে এই পবিত্র অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেছেন। অ🎐যোধ্যায় রামলালা প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান বৈদিক আচার মেনে এক সপ্তাহ আগে ১৬ জানুয়ারি শুরু হয়েছিল। ১৮ জানুয়ারি, বিখ্যাত ভাস্কর অরুণ যোগীরাজ দ্বারা খোদাই করা শ্রী রাম লালার মূর্তিটি মন্দিরের গর্ভগৃহের ভিতরে স্থাপন করা হয়েছিল। ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানে দেশের সব প্রধান আধ্যাত্মিক ও ধর্মীয় সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি, বিভিন্ন উপজাতি সম্প্রদায়ের সম্মানীয়রা সহ সমাজের সর্বস্তরের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা ইউ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। শুধু দেশ নয়, গোটা বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে রাম মন্দির প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠান।